তিনি বলেন, যদিও দেশে নির্বাচনী পরিবেশ নেই, বিরোধীদলকে ন্যূনতম অধিকার দেওয়া হচ্ছে না, তারপরও আন্দোলনের অংশ হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেবো।
দলের সিনিয়র নেতাদের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।
ফখরুল বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখা এবং জনগণের অধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ সৃষ্টি করতেই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দেশের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে মুক্ত করার আন্দোলন আরও বেগবান করার জন্য আমরা নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
‘প্রার্থী এখনো ঠিক হয়নি। পরে স্থায়ী কমিটি ও স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রার্থী ঠিক করা হবে। ’
সভায় লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দিয়েছেন বলেও জানান মহাসচিব।
স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, লে. জেনারেল (অব.) মাহবুবুর রহমান, মির্জা আব্বাস, আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিঞা, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, আব্দুল্লাহ আল নোমান, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, মীর মুহম্মদ নাসির উদ্দিন, ডা. এজেড এম জাহিদ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আ ন হ আখতার হোসেন, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, তাহসিনা রুশদীর লুনা, ডা. সিরাজুল ইসলামসহ দলের সিনিয়র নেতারা।
বাংলাদেশ সময়: ২২৫৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০১৮
এমএইচ/এসএইচ/এএ