রোববার (০১ ডিসেম্বর) আরেক মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ধীমান চন্দ্র মণ্ডলের আদালত থেকে থেকে তারা জামিন পান। অন্য আসামিদের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতসহ বিএনপি সমর্থিত কয়েকজন আইনজীবীও রয়েছেন।
গত ২৯ নভেম্বর দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে কর্মসূচি পালন করে বের হওয়ার সময় এবিএম মোশাররফ হোসেনসহ বিএনপির এসব নেতা কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
কারাবন্দি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের নেতাকর্মীরা গত ২৬ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের সামনে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এরপর পুলিশ তাদের সরিয়ে দিতে লাঠিচার্জ ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে।
একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সেসময় বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর হয়। এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, অগ্নিসংযোগ ও গাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ এনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের ২৮ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে শাহবাগ থানায় মামলা করে পুলিশ। এতে অজ্ঞাতনামা আরও পাঁচ শতাধিক আসামি করা হয়।
এই মামলায় ইতোমধ্যেই মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কয়েকজন হাইকোর্ট থেকে আগাম জামিন নিয়েছেন। আর ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ ও খায়রুল কবির খোকন গ্রেফতারের পর সিএমএম কোর্ট থেকে জামিন পান।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৩ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৯
কেআই/এসএ