মঙ্গলবার (০৬ জুন) কাশেম আহমেদ পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে-তা পূরণ করতে হলে জেলা চেম্বারগুলোর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন।
২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আদায় এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে দুই লাখ ৪৮ হাজার ১৯০ কোটি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কারণ জেলা চেম্বারের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আদায়ের আওতা বৃদ্ধি করা সম্ভব। এজন্য জরুরি ভিত্তিতে প্রস্তাবিত বাজেটেই জেলা চেম্বারগুলোর অবকাঠামো উন্নয়ন এবং দক্ষতা অর্জনে ১শ’ কোটি টাকা বরাদ্দের সুপারিশ করেন তিনি।
আবুল কাশেম আহমেদ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ভ্যাট মুক্ত সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করার জোর দাবি জানিয়ে বলেন, রফতানি খাতকে অগ্রাধিকার, ব্যাংকে টাকা লেনদেনে আবগারি শুল্ক পূর্বাবস্থায় বহাল রাখারও দাবি জানান। অন্যথায় টাকা পাচার হয়ে যাবে এবং ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স ভাটা পড়বে। গ্রামে চুরি ডাকাতি বেড়ে যাবে।
শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে তিনি বলেন, বড় বড় সরকারি-বেসরকারি কোম্পানিগুলোকে শেয়ার মার্কেটে আনতে হবে এবং শেয়ারে অলস টাকা বিনিয়োগে উৎসাহিত করার সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে। ফলে সম্পদ সৃষ্টি এবং ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে।
ব্যাংকের চেয়ে শেয়ার মার্কেট থেকে টাকা আহরণ করে বিনিয়োগে ঝুঁকি কম। বিপুল সংখ্যক শিক্ষত বেকার রেখে এসডিজি বাস্তবায়ন অপরিপূর্ণ থেকে যাবে বলে মনে করেন আবুল কাশেম আহমেদ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২২ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০১৭
এসই/জিপি