মুক্তমত
বিগত ষোলো বছরে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান ও নাগরিক অধিকার সংকোচনের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশ এক গভীর রাজনৈতিক অন্ধকারে ঢুকে পড়েছিল।
বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত করে দেশকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রক্রিয়া থামাতে
যত দিন যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ঘোষিত ‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন উপহার’ পাওয়ার
বিগত জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী ছাত্র-জনতার ওপর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মারণাস্ত্র ব্যবহারসংক্রান্ত
এএফসি উইমেন্স এশিয়ান কাপ কোয়ালিফায়ারে ‘সি’ গ্রুপে বাংলাদেশের তিন অচেনা প্রতিপক্ষের মধ্যে দুটিই ছিল ফিফার র্যাংকিংয়ে অনেক
শুধু বস্তুগত অবকাঠামো উন্নয়ন নয়, চাই নৈতিক উন্নয়ন। তাই সবার আগে চাই আদর্শ। আদর্শহীন মানুষ যেমন প্রকৃত মানুষ নয়, আদর্শহীন নেতা কখনো
ক্যালিফোর্নিয়াতে গরম কাল শুরু হয়েছে। কিছুদিন আগে দেখা বসন্তের তরতাজা ফুলের সমুদ্রে রোদে ঝলসানো রং। আবার দাবানল। আবার পুড়ে
বাংলাদেশের জনপ্রশাসন এক গভীর ঐতিহাসিক উত্তরাধিকার বহন করে, যার শিকড় রয়েছে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনব্যবস্থায়। তখনকার সেই ঔপনিবেশিক
হঠাৎ করেই নির্বাচনের প্রস্তুতির নির্দেশ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী
গত ১৬ বছর বাংলাদেশ শুধু দুর্নীতিতে পরিপূর্ণ ছিল না- ছিল একটি দমবন্ধ, ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র। মানুষ কথা বলতে পারত না, চোখ তুলে তাকাতে পারত
গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয় গণমাধ্যমকে। স্বাধীন গণমাধ্যম হলো গণতন্ত্রের অন্যতম পূর্ব শর্ত। গণমাধ্যম
পৃথিবীর ইতিহাসের এক ভয়ংকর ফ্যাসিস্ট, স্বৈরাচার ও একনায়কের নাম এডলফ হিটলার। জার্মানির ইতিহাসে হিটলারের চ্যান্সেলর নির্বাচিত
ইতিহাস কখনো কখনো এক অদ্ভুত প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে। যেখানে থাকে নতুন চরিত্র, নতুন ভূখণ্ড। কিন্তু নিদর্শন থাকে আগের মতো। দেখা যায় পরিচিত
সরকারের কোনো ডাকদোহাই, হুঁশিয়ারি শুনছে না মবকারীরা। করোনা-ডেঙ্গুর ভয়ও করছে না। সেনাবাহিনী যে মাঠে আছে, তা-ও যেন গায়ে মাখার বিষয় নয়।
দীর্ঘদিন ধরে দখল হয়ে থাকা জমি উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই অভিযান চালাতে গিয়ে অবৈধভাবে নির্মিত মসজিদ-মন্দিরসহ বহু
যদি-কিন্তু দিয়ে নানা তাত্ত্বিক বক্তব্যে মবের সাফাই গাওয়া ব্যক্তিরাও মানুষের গালমন্দ শুনতে শুরু করেছেন। বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার
অর্থনীতি দুর্বল হওয়ার যাবতীয় কারণ বিদ্যমান রেখে শিল্প-বিনিয়োগ বাড়ানোর আশা দেখানো আরেক তামাশা। শিল্প খাত সংকটে পড়ায় একদিকে দেশজ
সেনাবাহিনী তথা সশস্ত্র বাহিনীকে কোণঠাসা করে রেখেই প্রহসনমূলক তিনটি জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাদের বিজয় নিশ্চিত
৫ আগস্ট ২০২৪ সাল। সেদিনের সকালটা আর দশটা সাধারণ সকালের মতো নয়, সারাটা রাত তীব্র উৎকণ্ঠায় জেগে থাকা প্রায় বিশ কোটি মানুষের
গত এক সপ্তাহ আমরা সবাই খুব ব্যস্ত ছিলাম। আমরা বলতে আমি কিংবা আমার পরিবার নয়, পুরো দেশবাসী ভীষণ ব্যস্ত সময় পার করছিল। আর সেই সুযোগে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন