জলবায়ু ও পরিবেশ
একইসঙ্গে দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। বুধবার (০৫ এপ্রিল) আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে,
নীলের এ ঘন সম্ভারই তাকে প্রকৃতিতে বিশেষত্ব দান করেছে। চিনে নিতে অসুবিধে হয় না তাই পাখিটিকে। তার এমন ঘন নীল সৌন্দর্য বরাবরই মনকে
দেশের বনজসম্পদের মাঝে চাপালিশ একটি বিলুপ্ত প্রজাতির উদ্ভিদ। এটি ‘চাম্বল’ নামেও পরিচিত। গাছটি শতবর্ষী হওয়ায় জেলার একটি প্রাচীন
তবে এ বৃষ্টি অতিবৃষ্টিতে পরিণত হতে পারে। ইতোমধ্যে সমুদ্র বন্দরগুলোতে ৩ (তিন) নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।
দু’দিন পর্যবেক্ষণে রাখার পর শুক্রবার বিকেলে এ বিষাক্ত সাপটি অবমুক্ত করা হয়। বাংলাদেশে দেখা পাওয়া সবচেয়ে সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন
সরু ও অতি লম্বা গলা দেখতে অনেকটা সাপের মতো বলে তাকে ‘সাপপাখি’ও বলা হয়। ঠোঁটটিও বেশ লম্বা। জলে বিচরণকারী হাঁসের চেয়ে আকারে বড়। এরা
শুক্রবার (২৪ মার্চ) ভোরে বনবিভাগের কর্মীরা রেললাইনের উপর হরিণটিকে মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে। এই হরিণটি লাউয়াছড়ায় বনকর্মীদের
শুক্রবার (২৪ মার্চ) লাউয়াছড়া থেকে একটি বিশালাকৃতি সেগুনগাছ কেটে নিয়ে গেছে গাছচোর চক্র। শ্রীমঙ্গল-কমলগঞ্জ পাকা সড়কের পাশে সকাল
তিন-চার দিন ধরে চলছে তাদের আবাসিক স্থাপনা নির্মাণ কার্যক্রম। এতে প্রাকৃতিক পাহাড় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। বৃষ্টি হলে আশঙ্কা রয়েছে
সরোজমিনে দেখা গেছে, প্লান্টের ভেতরের হাউজে পানি জমে শেওলা পড়ে শুকিয়ে আছে। বিভিন্ন প্লেটেও পড়েছে শেওলার শুকনো আস্তর। রঙ ঝলসে
বুধবার (২২ মার্চ) সকালে প্রাণীটিকে উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে সেটিকে দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন উৎসুক মানুষেরা। উপজেলার আড়ানী ইউনিয়ন
বাংলানিউজকে রহিম বলেন, ২১ দিন হলেও এখনো সরকারি বরাদ্দের টাকা পাইনি। বেকার দিন কাটাচ্ছি। কবে সরকারি চাল পাবো তাও জানি না। পেটের দায়ে
তিনি বলেন, ফরেস্টের যে বড় বড় গাছ হয় সেগুলোর পেছনে পাখির অবদান। গাছগুলোর বীজ বাতাসে নিতে পারে না, কিংবা পোকমাকড়ও নিতে পারে না। সেগুলো
মঙ্গলবার (২১ মার্চ) দুপুরে উপজেলার পূর্ব বেজগ্রাম এলাকা থেকে ময়ূরটি উদ্ধার করা হয়। ময়ূরটি প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে উড়ে আসতে পারে বলে
রোববার (১৯ মার্চ) দুপুরে নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি (বেলা) আয়োজিত ‘জাফলং সংরক্ষণ: প্রয়োজন আইনের
প্রাকৃতিক পরিবেশের অনেক উপাদানই স্বাধীনভাবে ঘুরে বেড়ায় এখানে। তাই নতুন কিছু দেখার স্পৃহা মনে দানা বেধে রয়েছে। দুপুর সময়
বুয়েন্স আয়ার্সের বার্নার্দিনো রিভাদাভিয়া ন্যাচারাল সায়েন্সেস মিউজিয়ামের বিজ্ঞানীরা এই ব্যাঙের আবিষ্কারক। তারা মূলত
জানা যায়, কমলগঞ্জ ইউনিয়নের ভেড়াছড়া গ্রামটি এই কালাছড়া বিট সংলগ্ন বাফার এলাকায় অবস্থিত। চল্লিশ-পঞ্চাশ পরিবার প্রায় ষাট-সত্তর বছর
নতুনের আবাহনে, শীতের বিদায়ে গরম ভারী পোশাক ছাড়াই চলাচল শুরু করেছিলেন মানুষজন। কিন্তু হঠাৎ করেই ফাগুনের শেষ সময়ে আবারও কামড় বসিয়েছে
কিন্তু কিছুতেই থামছে না পাহাড় কাটা। এভাবে কাটতে থাকলে একসময় পাহাড়হীন হয়ে পড়বে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা। দেখা দেবে পরিবেশ বিপর্যয়।
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন