জলবায়ু ও পরিবেশ
মাঝারি আকারের গাছে ধরেছে থোকায় থোকায় লাল জামরুল। সবুজ পাতাদের ফাঁক দিয়ে লাল লাল ফলের এমন দারুণ উপস্থিতি হৃদয়কে নাড়া দিয়ে উঠে।
সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ায় পাওয়া গেলো এ মাকড়শা প্রজাতিটির এক দৈত্যাকার সদস্যকে। এর ব্যাস ৭ দশমিক ৮ সেন্টিমিটার। বিশেষজ্ঞদের মতে, এখন
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় মাটিতে জবুথবু হয়ে পড়ে আছে একটি ষাঁড়। বরফের স্তর জমে
বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সাফারি পার্কের বণ্যপ্রাণী পরিদর্শক সারোয়ার হোসেন খান বিষয়টি জানান। কমন ইল্যান্ড হলো এন্টিলুপ
‘অলকানন্দা’ শব্দটি গেঁথে ছিল মনের কোণে। অপূর্ব এ ফুলটি চেনার আগে থেকেই ফুলের শ্রুতিমধুর নামটির সঙ্গে পরিচিত হয়ে ওঠার সুযোগ হয়।
মঙ্গলবার (২৭ ফেরুয়ারি) সকালে পাথরঘাটা উপজেলার রুহিতা গ্রামের মো. দুলাল হাওলাদারের বাড়ি থেকে সাপটি উদ্ধার করে বেলা ১১টার দিকে টেংরা
মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী বিভাগের এসিএফ তবিবুর রহমান সম্পর্কে এমন মূল্যায়ন লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বিট অফিসার আনোয়ার হোসেনের।
পোরশা উপজেলার দয়হার গ্রামের মকুল হোসেন জানান, বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে হঠাৎ করে কালো মেঘ জমে আকাশে। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ করে ব্যাপক
লেকের ধারে বা রমনা-সোহরাওয়ার্দীর গাছগুলোর অবশিষ্ট পাতা নির্ভেজাল রোদে নেতিয়ে পড়ে। মধ্য ফাগুনেই অতিষ্ট নগরবাসী এক পশলা বৃষ্টি
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের পশ্চিম বাগমারা এলাকার কৃষক ফারুক। চলতি মাসে তার একটি গরু মারা গেলে আলোচনায় আসে রাম কুত্তার নাম। এলাকার
মৌসুমে প্রায় পুরো মাসই ভাড়া থাকে রুম দু’টো। এছাড়া পর্যটকরা ইচ্ছে করলে টাকা দিয়ে খেতে পারেন তার বাড়িতেই। স্কুল শিক্ষক জাহিদুরের
তার ডানা-ঝাপটানো, এদিক-ওদিক চোখে মেলে চাওয়া অথবা ফাঁদে পড়া অবস্থাতেই দৌড়ঝাপ দেবার ক্ষমতা প্রদর্শন থেকে একদল বন্যপ্রাণিপ্রেমী
খুলনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে দুই দিনব্যাপী ‘খাঁচায় পালিত বিদেশি পোষা পাখি’ প্রদর্শনীর শেষ দিন শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) পাখি দেখে
মধুময় বসন্ত আসার আগেই তার জেগে ওঠা। প্রকৃতিতে প্রাণের সজীবতা নিয়ে ফোটে এ ফুলটি। যেন বসন্তের আবাহন সে তার সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে দিয়ে
আবহাওয়া অধিদফতর বলছে, এপ্রিল মাসেই এমন অবস্থার মুখোমুখি হবেন দেশবাসী। মধ্য এপ্রিলেই শুরু হবে গ্রীষ্মকাল। যদিও এর আগেই কালবৈশাখী
অনতিদূরে ঘুঘুর স্বর দুপুররোদে ক্লান্তির কথা জানান দেয়। হিজল-তমালের ছায়াঘেরা বনের নির্জন একটি অংশে পাখির বাসার মতো ডালপালা।
তবে এ পাখিটি লোকালয়ের নয়। তাই কখনও একে অন্য পাখির মতো সহজে দেখা যায় না। এরা গভীর বনে থাকে। ঘন বনের লালিত সৌন্দর্যের মধ্যে ওরা বিপন্ন
বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ এবং মাছ রক্ষা/সংরক্ষণ সংক্রান্ত আইন, ১৯৫০ এর আওতায় এ শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলে বন্যপ্রাণী
শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার শমসেরনগর এলাকার দেওড়াছড়া গ্রাম থেকে এ জাল জব্দ করা হয়। মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জের
বিষয়টি খুবই চিন্তিত করে তুলছে প্রাণী সংরক্ষণবাদীদের। গবেষকদের তথ্য বলছে, শহরের তুলনায় গ্রামাঞ্চলগুলো থেকে হেজহগরা দ্রুত হারিয়ে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন