গল্প
চার রাত প্রায় দশটা বাজে। মহুয়াদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে রাস্তায় গিয়ে দাঁড়ায় নিখিলেশ। দ্যাখে, জ্যোৎস্নার উজ্জ্বল আলোয় ঝলমল করছে আকাশ।
ইতিপূর্বে কানে তালা লাগিয়ে রেকর্ড-প্লেয়ারটা হঠাৎ বিকট একটা শব্দ করে থেমে গেল। নিখিলেশ কেঁপে ওঠে। ভেরি ইন্টারেস্টিং! হোয়াটস্ রং উইথ
গল্পটা তখনকার, যখন গ্রামীণ জনপদে নারীর ক্ষমতায়ন বাস্তবায়নে উঠে পড়ে লেগেছে বেসরকারি সংগঠনগুলো। যতোটা না বাস্তবায়ন তার চেয়েও বেশি
অঞ্জন ঘুমোচ্ছে, আমার হাত অঞ্জনের চুলে। সত্যিই অঞ্জনের চুলগুলো কী সুন্দর রয়েছে এখনও! কে বলবে অঞ্জন আর আমার একমাত্র মেয়ে তপার আজ বিয়ে
দুই. বৃষ্টি থেমে গেছে অনেকক্ষণ। আকাশে একটুও মেঘ নেই। ঝড়ের গতিবেগ স্থিতিশীল প্রায়। ঝিরি ঝিরি শীতল বাতাস বইছে। গর্তের
এক. -‘চেঁচিও না। তোমার সব খবর আমি পেয়েছি। তিনঘণ্টা আগে তুমি অফিস থেকে বেরিয়ে গিয়েছ, বলো সত্যি কিনা?’ খানিকটা নরম হয়ে জয়ন্ত বলল,
এক. বিকেল অবধি পরিষ্কার নীল আকাশ। মনেই হয়নি আজ বৃষ্টি হবে। হঠাৎ কোথা থেকে এক টুকরো কালো মেঘ ধেয়ে এসে মুহূর্তে ছেয়ে যায় গোটা আকাশ।
মূল : নেলিদা পিনওন অনুবাদ : ফজল হাসান আমার স্বামীকে আমি ভালোবাসি। সকাল থেকে রাত অবধি তাকে ভালোবাসি। ভোরে ঘুম থেকে উঠে আমার দিনের
মূল: আন্তন চেখভ অনুবাদ : মনজুর শামস নববর্ষের ঠিক আগের দিনটি। এক ভূস্বামী ও জেনারেলের মেয়ে নেলি। যুবতী ও দারুণ সুন্দরী। রাত-দিন
প্রতিশোধ হৃদয়। বগুড়ার শিবগঞ্জের বেতগাড়ীতে জন্ম। পাতলা ফিনফিনে শরীর। গায়ের রং শ্যামলা। পর পর তিনবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে
ছয়. সারারাত একটুও ঘুম হয়নি অলকার। অপরিসীম উৎকণ্ঠায় রাত কাটিয়েছে। চোখের পাতা দু’টিকে কিছুতেই এক করতে পারেনি। সারাক্ষণ মনের আয়নায়
পাঁচ. হোটেল স্নোফক্সের পিছন দিকটায় বেশ রোমান্টিক পরিবেশ। বিস্তর জায়গা জুড়ে রোজগার্ডেন। গার্ডেনের চারিধারে সারি সারি দেবদারু গাছ।
তিন. সন্ধ্যে প্রায় সাতটার মতো হবে। মিনিট পাঁচেকের মধ্যে ফটাফট তৈরি হয়ে টিউশনিতে বেরিয়ে পড়ে সুপ্রিয়। বাড়ি থেকে বেরিয়েই দ্যাখে,
অনুভূতি এক. ক’দিন ধরেই সুপ্রিয়র দৃষ্টিগোচর হয়, ওদের পাশের ফ্ল্যাটে নতুন লোক এসেছে। রাত পোহালেই হৈ-হুল্লোড়, হা হা হি হি শব্দ। সেই
তিউনিসিয়ান ঔপন্যাসিক হাবিব সেলমির জন্ম ১৯৫১ সালে আল-আলা শহরে। প্রকাশিত হয়েছে আটটি উপন্যাস ও দুইটি ছোটগল্প সংকলন। সেলমির উপন্যাস
মানুষ এমনিতেই বিচিত্র। ফেসবুকের মানুষ আরও বিচিত্র। উদ্ভট আর অদ্ভুত সব মানুষের কাছ থেকে বন্ধুত্বের আহ্বান আসে ফেসবুকে। বিচিত্র
এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে দেখা। বড়ভাই একটি বেসরকারি টিভির সাংবাদিক কাম সংবাদ উপস্থাপক। টিভিতে তাকে প্রতিদিন দেখি। অনেকদিন বাদে
[ম্যারি ওয়েব (২৫ মার্চ, ১৮৮১ - ০৮ অক্টোবর, ১৯২৭) বিংশ শতকের ইংরেজ কবি ও ঔপন্যাসিক। গল্পের নাটকীয়তার জন্য তার লেখার অন্যরকম জনপ্রিয়তা
ধীরে ধীরে ঘাড়ের রগটা ছিঁড়ে গেলো। কর্কখোলা বোতলের মুখ থেকে যেভাবে গড়গড়িয়ে জল পড়ে তেমনি অনর্গল রক্ত বের হতে লাগলো। ওমা, আমার মৃত্যু
তিনি আজকাল ভীষণ রাগ করেন। কারণে অকারণে। চিৎকার চেঁচামেচিতে অন্যদের বুক কাঁপে ধরফর। বয়স চল্লিশের পর থেকেই তার এই পরিবর্তন শুরু
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন