ইচ্ছেঘুড়ি
আমাদের গাঁয়ের নাম কুসুমপুর। গাঁয়ের পাশ ঘেঁষে এঁকেবেঁকে বয়ে চলেছে এক শান্ত নদী। সবুজ গাছগাছালি আর ফসলের মাঠ দেখলে চোখ জুড়িয়ে
ঢাকা: সফলভাবে পদ্মাসেতু উদ্বোধন হওয়ায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করেছে ঘাসফুল শিশু-কিশোর সংগঠন। এছাড়া বাংলাদেশ
ঢাকা: মানুষ তো অনেক রকম হয়। এই যেমন লম্বা বা বেঁটে। মোটা বা চিকন। সবার উচ্চতা ও গড়ন যেমন এক নয়, তেমনি সবার গায়ের রংও আলাদা। কেউ ফর্সা,
ঢাকা: ঘাম মানুষের শরীরের একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। বিভিন্ন কাজ করলে আমরা ঘামি। ছোটাছুটি, হাঁটাহাঁটি করলে আমরা ঘেমে যাই বেশি। শরীর
মৌলভীবাজার: অগণন খাদ্যপ্রিয় বাঙালির কেউ কেউ কিছুটা বিস্মিত হবেন এ শিরোনাম! কেননা, মাছ হিসেবে চিংড়ির ব্যাপক পরিচিতির মাঝে এই
ঢাকা: তোমরা যারা বড় হয়ে বিজ্ঞানী হবে, তাদের মজাই আলাদা! কারণ, গবেষণার ফলে কতোইনা মজার মজার তথ্য জানতে পারেন বিজ্ঞানীরা। তবে বিজ্ঞানী
হামিংবার্ড হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট পাখি। প্রায় একটি বড় আকারের মাছির আকৃতির এই রঙিন পাখিগুলো কার না ভালো লাগে! এ পর্বে জেনে নেওয়া
কিছুতেই ঘুম আসছে না তোতনের। শুয়ে শুধু এপাশ ওপাশ করছে। কেবলই মনে হচ্ছে বড় মামা আসবে কখন। কারণ বড় মামা আসা মানেই চকলেটের বক্স আসা। আর
কোন এক দুরন্ত বালক বাজার থেকে রসগোল্লা কিনে খেতে খেতে বাড়ি ফিরছিল। তার হাত গলে এক ফোঁটা রস পড়ে গেলো রাস্তার ধারে। সেই মিষ্টি রসের
রাতের আকাশে আমরা মিট মিটি করে জ্বলা তারা দেখতে পাই। মহাকাশে এই তারার সংখ্য কোটি কোটি। অথচ দিনের আলোয় আমরা এসব তারা দেখতে পাই না।
অনেক বছর আগে এক বনে বাস করতো একটি নেকড়ে। খাবার জোগাড়ের সুবিধার জন্য একদিন সে অদ্ভুত এক ফন্দি আঁটলো। ভেড়ার চামড়া গায়ে দিয়ে ভেড়া সেজে
একবার এক লোককে কামড় দিলো একটি কুকুর। লোকটি আহত অবস্থায় এমন কারো খোঁজ করতে লাগলেন যিনি তাকে সুস্থ করতে পারবেন। এমন সময় লোকটির এক
‘পিপীলিকা, পিপীলিকা/ দলবল ছাড়ি একা/ কোথা যাও, যাও ভাই বলি।/শীতের সঞ্চয় চাই/ খাদ্য খুঁজিতেছি তাই/ছয় পায়ে পিলপিল চলি...।’ পিঁপড়ার
সাপের ফণার মতো লম্বা সরু গলা-মাথা দোলানো পাখিটির নাম সাপপাখি। এদের গয়ারও বলা হয়। ইংরেজি নাম স্নেক-বার্ড। বৈজ্ঞানিক নাম Anhinga melanogaster।
সাদা ঠোঁটের কালো রঙের পাখিটির নাম কালকূট। কালকুঁচও বলে এদের। ইংরেজি নাম Common Coot। বৈজ্ঞানিক নাম Fulica atra। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার। লেজ
নখ আমাদের শরীরের অপরিহার্য অঙ্গগুলোর একটি। প্রতিদিন নখ বাড়তে থাকে। তাই এক সময় কেটে ফেলার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু নখ কাটলে ব্যথা লাগে
এক বনে বাস করতো একটি সিংহ। বয়স হওয়ায় এক সময় শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে তার। আগের মতো আর শিকার করার শক্তি নেই শরীরে। খাবার জোগাড় করে বেঁচে
পাহাড়-টিলাময় গভীর জঙ্গলই এদের পছন্দ। নিরিবিলি থাকতে পছন্দ করে। এককালে দেশের বৃহত্তর সিলেট ও চট্টগ্রামে ছিল। এখন বিলুপ্তির পথে।
গ্রীষ্মের একটি সুন্দর দিন। নদীর পাশের একটি পুরনো বাড়ির গায়ে সূর্যের আলো জ্বলজ্বল করছে। বাড়ির পেছনে একটি মা হাঁস দশটি ডিম নিয়ে
অনেক অনেক বছর আগের কথা। একবার একপাল গরু ঠিক করলো এলাকার সব কসাইকে মেরে ফেলবে। গরুগুলোর ধারণা ছিল, এলাকায় কোনো কসাই না থাকলে মাংসের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন