মুক্তমত

নির্বাচিত সরকারের চেয়েও বেশি গ্রহণযোগ্য এই সরকার

মুজিব ছিলেন বেপরোয়া, ব্যস্ত থাকতেন সম্পদ ও নেতা বানানোর কাজে
৫ ফেব্রুয়ারি ছিল স্বৈরাচার পতনের ছয় মাস পূর্তি। ওই দিন আকস্মিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে প্রচার করা হয় সাবেক
ঢাকা: ৯ ডিসেম্বর ২০১৯ দৈনিক যুগান্তরে প্রয়াত প্রবীণ কলামিস্ট আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী ‘বিলাতের রাজনীতিতে টিউলিপ ও জায়মা সমাচার’
হাতের কাজ শেষ করে অলস আড্ডায় অফিসে। সহকর্মীদের অ্যাসাইন্টমেন্ট দেওয়া ও নেওয়ার পর্বও শেষ। সন্ধ্যা পার হয়েছে ঘণ্টাখানেক। একটি
ঢাকা: জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে আমার একাত্ম হওয়ার কারণ ছিলো শুধুই বিগত সরকারের সীমাহীন দুর্নীতি, লুটপাট, রাজনৈতিক
ঢাকা: সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট শেয়ার করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, কোথাও
জীবন অমূল্য হলেও তা অপূর্ণ অবস্থায় ঝরে যেতে প্রায়ই শুনি আমরা। আমাদের দেশে বহু যেনতেন কিংবা অপ্রত্যাশিত কারণে মানুষ মারা যায়।
আমরা অনেক কিছুর পরিবর্তন চাই, কিন্তু সবার আগে নিজের দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করার ব্যাপারটা থাকতে হয়। যে দেশেরই নাগরিক হোক না কেন,
কথার পাণ্ডিত্য বা রাজনৈতিক স্বার্থে এখনো সেনাবাহিনী নিয়ে হালকা কথার চর্চা লক্ষণীয়। রাজনীতিতে কারণে-অকারণে কোনো কিছু নিয়ে লঘু-গুরু
সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার ওপর সাধারণ মানুষের ক্ষোভ এক দিনে তৈরি হয়নি। একসময় ছাপার অক্ষরে যা দেখত, মানুষ তা-ই বিশ্বাস করত।
‘গণতন্ত্র নয়, উন্নয়ন’—এই নীতিতে বাংলাদেশে গত ১৫ বছর সরকার পরিচালিত হয়েছে। দীর্ঘ সময় ক্ষমতা ধরে রাখতে শেখ হাসিনার এই নীতির
বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের উত্তরাধিকার। এই ব্যবস্থার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে;
বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়, যেখানে বিভিন্ন মাধ্যম, ধরন ও প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। প্রাক-প্রাথমিক,
পৃথিবীর কোনো শহর শুধু অবকাঠামো নির্মাণ করে যানজট নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। যানজট নিয়ন্ত্রণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো নীতিনির্ধারণী
২০২৪-এর জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে কোনো বিপ্লব ঘটেনি, বিপ্লব সহজ ব্যাপার নয়, যখন-তখন ঘটে না। আর যে বিপ্লবের আশায় আমরা আছি, তা হচ্ছে
জুলাই বিপ্লবের পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা দেখা যায় তলাবিহীন ঝুড়ির মতো। এর থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হলো টেকসই অর্থনৈতিক
দুচোখে স্বপ্ন এবং বুকভরা এক আকাশ পরিমাণ আশা নিয়ে নিজ মাতৃভূমি, মা-বাবা, পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধব ফেলে হাজার মাইল দূরের অজানা দেশের
অভিবাসনপ্রক্রিয়ায় অনিয়ম ও শ্রমিকদের দক্ষতার অভাবে বাংলাদেশের প্রবাসী কর্মীদের জন্য বেশ কিছু শ্রমবাজার বন্ধ রয়েছে। বন্ধ থাকা
আমরা যে উচ্চ আয়ের দেশের স্বপ্ন দেখি, বাংলাদেশকে সেই কাঙ্ক্ষিত উচ্চ আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে প্রয়োজন আর্থিক খাতের উন্নয়ন। আর্থিক
স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ-১৫ ও ১৯-এর আলোকে পরিকল্পিত উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের সব
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন