পর্যটন
৩ পার্বত্য জেলায় ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করায় রাঙামাটির ১০ সংগঠনের উদ্বেগ
সাজেক ভ্রমণে অনির্দিষ্টকালের জন্য পর্যটকদের নিরুৎসাহিত করল জেলা প্রশাসন
শনিবার (২ জুন) সকাল সাড়ে ১০টায় ‘আমের দেশে নতুন বেশে’ শীর্ষক এ আলোচনায় প্রধান অতিথি থাকবেন রাজশাহীর জেলা প্রশাসক এসএম আব্দুল
ভ্রাম্যমাণ আদালত এই অপরিপক্ক আম ধ্বংস করায় জনমনে শঙ্কা জেগেছে, কী করবেন তারা। খাবেন, নাকি খাবেন না- এমন যখন প্রশ্ন, তখন নতুন আলোচনার
ভাংড়া গ্রামের আমচাষি আব্দুল্লাহ বলেন, সার, বীজ এবং কীটনাশকে খরচ করে ধান, গম, ভুট্টা চাষে যে পরিমাণ খরচ হয় সে পরিমাণ লাভ হয় না। কিন্তু
আমের রাজধানীখ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে এমন কয়েকটি কুরিয়ার সার্ভিসের সঙ্গে আলাপ করে আম
ভোরে আম নিয়ে হাটে আসেন চাষিরা। দুপুর ১২টা পর্যন্ত চলে সেই বেচা-কেনা। এ সময়ে সাধারণত প্রধান ক্রেতা ফড়িয়ারা। এ পর্যায়ে আম বেচাকেনা হয়
জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়। এ জেলার প্রধান অর্থকরী ফসল যে আম তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমের বাগান বেড়ে যাওয়া সেই অর্থে
বারি আম-১২ সম্পর্কে এমন কথাই শোনালেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো.
পরিসংখ্যান ব্যুরো বলছে, দেশের ৭০ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ১০ লাখ মেট্রিকটন আম উৎপাদন হয়। আর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, ১ লাখ
আর সড়কের পাশ দিয়ে ব্যক্তি উদ্যোগে লাগানো সারি সারি খেজুর গাছগুলো কিছুটা বেঁকে তরতর করে বেড়ে ওপরের দিকে উঠে গেছে। বেশিরভাগ খেজুর
চাঁপাইয়ের ম্যাঙ্গো ট্যুরিজম একসময় এগোচ্ছিলো না আবাসন সংকটের কারণে। ভালো হোটেল-মোটেল বা রেস্তোরাঁ ছিল না একেবারেই। সম্প্রতি
আমের রাজধানীখ্যাত চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুরো অর্থনীতিই আবর্তিত হয় ফলের রাজা আমকে কেন্দ্র করে। যে কারণে এখানে যেন কিছুই ফেলনা নয়।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব চাঁপাইয়ের আমেও। যেসব আম এরইমধ্যে পাকার কথা, সেগুলোর সময় ১৫ দিনের বেশি পেরুলেও তাই পাকছে না। কানসাট
সেই আতঙ্ক কাটাতে ব্যাপক বেগ পেতে হয়েছে ব্যবসায়ীদের। আতঙ্ক কিছুটা কাটলেও দূর হয়নি একেবারে। এখনও এ অঞ্চলের ব্যবসায়ীদের প্রশ্নের
‘ম্যাঙ্গো ব্যাকটেরিয়াল ব্ল্যাক স্পট’ (Mango Bactrial Black Spot-MBBS) নামে রোগের আক্রমণে গাছেই নষ্ট হচ্ছে চাষির আম। একপর্যায়ে শুকিয়ে ঝরে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপরিপক্ক আমে পুষ্টির অভাব থাকলেও ক্ষতিকর কিছু নেই। তাই বলে ওসব রফতানিও করা যাবে না। জানাগেছে, যে অপরিপক্ক আমগুলো
তার চাষযোগ্য কোনো জমি নেই। প্রকৃত ভূমিহীন বলা যায় সাইদুরকে। পৈত্রিকসূত্রে মাত্র এক কাঠা বসতজমি পেয়েছেন। সেখানে অন্য দুই ভাইয়ের
এদিকে প্রতি ট্রাক আমের দাম প্রায় ৩ লাখ টাকা। সেই হিসেবে বানেশ্বরে প্রতিদিন ৯০ লাখ টাকার আম বিক্রি হচ্ছে। আর পুরো মৌসুম শুরু হলে গড়ে
প্রধান সড়কের পাশে ছোট ছোট গাছে বড় বড় আম ঝুলতে দেখা গেলো একেবারে নিচে। আমে ধুলার আস্তরণ পড়ে রং পরিবর্তন হয়ে গেছে। কিন্তু কেউ ছেঁড়ে না
ফলের রাজা নিয়ে সাধারণের যখন এই অবস্থা, তখন কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কি আর বসে থাকতে পারে! প্রতিনিয়ত সরকারি এ সংস্থাটি করে যাচ্ছে নিরলস
৪০-৪৫ বছরের পুরনো আমের এ জাতটি বর্তমানে গৃহস্থের বাড়ির আঙিনায় কেবল দেখা যায়। তাও সব জায়গায় নয়। ‘আমের দেশে নতুন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন