বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাতে স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমলের ওসমান ভবনে জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা এবং রাজনৈতিক

এর মধ্যে একজন দীর্ঘদিন ধরে নির্বাচনকে সামনে রেখে মাঠে সক্রিয় থাকলেও অন্য দু’জন দলীয় সভানেত্রীর নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছেন। এই

ফেনী সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ফেনী পৌরসভা নিয়ে ফেনী-২ সদর আসন। এ আসনে যিনি নির্বাচিত হন তিনিই হন পুরো জেলার কাণ্ডারী। আর সে কারণেই

এরই মধ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন বা ইভিএম কেনার জন্য প্রায় চার হাজার কোটি টাকার প্রস্তাব পাস হয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক সভায়।

ফলে অভিমানে দলীয় পদ থেকে পদত্যাগ করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘনিয়ে আসায় এবার আড়মোড়া ভেঙে ফের সরব হচ্ছেন তিনি। তবে উপজেলা

খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) আসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ অন্য দলের মোট ১২ জন মনোনয়ন প্রত্যাশী আঁটঘাট বেঁধেই মাঠে নেমেছেন। দলের সবুজ সংকেত

আসনে জয় নিশ্চিতে যেমন আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব নিরসনের কথা বলা হচ্ছে, তেমনি বলা হচ্ছে মনোনয়ন নিয়ে জোট শরিক

এ আসনের ফুলগাজী উপজেলার শ্রীপুর গ্রামে তার পৈত্রিক বাড়ি হওয়ায় আসনটি খালেদার আসন হিসেবে খ্যাত। আগামী নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিলে এ

১৯৭৩ সালে প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে বিজয়ী হন আওয়ামী লীগ প্রার্থী গোলাপগঞ্জের বাসিন্দা মরহুম আবদুর রহিম অ্যাডভোকেট। ১৯৭৯

ভৈরব, চিত্রা ও রূপসা নদীর পাড়ের তিন উপজেলা রূপসা, তেরখাদা ও দিঘলিয়া নিয়ে গঠিত খুলনা-৪ আসন। এবার এ আসনে আ’লীগ-বিএনপি দু’দলেই রয়েছে

১৯৯৬ সালের নির্বাচনে সিলেট-৫ আসনে আওয়ামী লীগের টিকিটে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন হাফিজ। ২০০৮ সালে দলীয় মনোনয়নে

অভ্যন্তরীণ কোন্দল আর একাধিক প্রার্থী নিয়ে অনেকটাই বেসামাল প্রধান এই দুই রাজনৈতিক দল। প্রার্থীরা কেউ কাউকেই ছাড় দিতে রাজি নন। দলের

সংসদ সদস্য হয়ে তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্কের সেতুবন্ধন রচনা করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি মোটেও। দূরত্ব রয়েছে দলীয় জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গেও।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য খুলনা মহানগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান। সংসদের বাইরে থাকা

খনিজ সম্পদের পাশাপাশি তিন উপজেলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও সিলেটের পর্যটনকে করেছে সমৃদ্ধ। দেশের সবচেয়ে বড় পাথর কোয়ারি এই নির্বাচনী

আসনটি বরাবরই আওয়ামী লীগের শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত। তবে এই আসনে বর্তমানে আওয়ামী লীগের কোন্দল চরমে। আর এই ‘সুযোগটাই’ কাজে লাগাতে

এবার এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী দলের ৬ নেতা। ফলে মনোনয়ন নিয়ে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনাভোটে