মুক্তমত
অনেকটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো ঘটনা ঘটেছে নেপালে। জেন-জির বিক্ষোভের মুখে মাত্র ২৭ ঘণ্টায় সরকারের পতন ঘটেছে। এ ঘটনা সারা দুনিয়ায়
ইচ্ছা ছিল শিরোনাম দেব- দেশে গিজগিজ করছে সিআইএ এজেন্ট! অথবা ঝাঁকে ঝাঁকে পুঁটিমাছের মতো ধরা পড়ছে বিদেশি গোয়েন্দা, পরে মনে হলো সরাসরি
বিগত আট বছর ধরে প্রায় পনেরো লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর চাপে বাংলাদেশের দক্ষিণ–পূর্ব উপকূল এক অস্থির বাস্তবতায় নিক্ষিপ্ত—যখন
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আবারও সেই আলাদা পথে হাঁটতে শুরু করেছে। এই দলটির সাম্প্রতিক কর্মসূচি,
মামলা ও হয়রানির ফলে ব্যবসায়ীদের আস্থা ভেঙে যাচ্ছে। উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগ করছেন না, বরং আগের বিনিয়োগও ধরে রাখা নিয়ে চিন্তায়
সংস্কৃতি একটি সমাজের প্রাণ। এটি মানুষের জীবনকে অর্থপূর্ণ করে তোলে। ব্যক্তিকে সামাজিক করে তালে এবং সমাজে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনের প্রসার শিশু-কিশোরদের কাছে নতুন এক জগৎ উন্মোচন করেছে। তবে সে জগৎ সব সময় নিরাপদ নয়। শিক্ষার
বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক বাস্তবতায় ব্যবসায়ী শ্রেণি এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। একদিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অন্যদিকে সামাজিক
এবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টা যাচ্ছেন এক ভিন্ন আবহে। জাতিসংঘের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে ২১ সেপ্টেম্বর
বাংলাদেশ স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী অতিক্রম করেছে। একদিকে উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, অন্যদিকে গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার
আমাদের দেশে ব্যাংকিং খাতের অবস্থা ক্রমান্বয়ে খারাপ হলেও ব্যাংকিং খাতে বিশেষ কার্যক্রম কিন্তু মোটেই থেমে নেই। বিগত পাঁচ দশকে দেশের
২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশে ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’র বীজ বপন করা হয়েছিল। ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা জারির
ভোটারের আচরণ একটি জটিল মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক প্রক্রিয়া। তথ্যের অভাব, শিক্ষার স্তর, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়, পার্টির প্রতি
রাষ্ট্রব্যবস্থার গুণে-মানে নেপালের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বাংলাদেশের চেয়ে সমৃদ্ধ নয়। কাঠমাণ্ডুর
মন খারাপের দেশে হঠাৎ করেই শুরু হয়েছে উত্তেজনা। উত্তেজনা বললে ভুল হবে। এটা টানটান উত্তেজনা, প্রবল উত্তেজনা, সীমাহীন উত্তেজনা
পৃথিবীতে এরকম বহু দেশ আছে যেসব দেশের সংবিধানে সুন্দর সুন্দর কথা লেখা থাকে। কিন্তু যখন যারা ক্ষমতা দখল করে তখন তারা ওই সুন্দর বইটা
ডাকসুর সাম্প্রতিক নির্বাচন কেবল একটি ক্যাম্পাসভিত্তিক আয়োজন নয়; বরং এটি বাংলাদেশের বৃহত্তর রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রতিফলন।
সংস্কৃতিতে রাজনীতিকদের উৎসাহহীনতা এবং তাঁদের সাংস্কৃতিক রুচির দুর্বলতার কারণ হয়তো জ্ঞানের অভাব। সংস্কৃতি কিন্তু জ্ঞানেরও
অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার মিনি পার্লামেন্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)
অবশেষে অন্তর্বর্তী সরকার জাতিকে চমৎকার একটি ডাকসু নির্বাচন উপহার দিল। এই নির্বাচন নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানারকম শঙ্কা ছিল,
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন