ঢাকা, শুক্রবার, ৭ ফাল্গুন ১৪৩১, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২১ শাবান ১৪৪৬

কর্পোরেট কর্নার

এভারকেয়ার হাসপাতাল- এনএসইউ স্বাস্থ্যসেবা ও গবেষণা উন্নয়নে অংশীদারিত্ব করেছে

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০৪২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২৫
এভারকেয়ার হাসপাতাল- এনএসইউ স্বাস্থ্যসেবা ও গবেষণা উন্নয়নে অংশীদারিত্ব করেছে

ঢাকা: বাংলাদেশে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী শীর্ষস্থানীয় মাল্টি-স্পেশালিটি হাসপাতাল এভারকেয়ার হাসপাতাল ঢাকা, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির (এনএসইউ) ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে তুলেছে।

এ সহযোগিতার লক্ষ্য একাডেমিক উৎকর্ষতা, ক্লিনিক্যাল গবেষণা এবং ফার্মাসিউটিক্যাল উদ্ভাবনকে এগিয়ে নেওয়া, পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা শিল্প ও শিক্ষাক্ষেত্রের মধ্যে সংযোগকে আরও দৃঢ় করা।

এ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, এভারকেয়ার হাসপাতাল এবং এনএসইউ গবেষণা উদ্যোগ, জ্ঞান বিনিময় প্রোগ্রাম এবং শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের সুযোগে একসঙ্গে কাজ করবে। এর ফলে শিক্ষার্থীরা বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে ফার্মাসিউটিক্যাল শিক্ষার মানোন্নয়ন করতে পারবে, যা তাত্ত্বিক জ্ঞান ও হাসপাতালের ফার্মেসি ব্যবস্থাপনার মধ্যে ব্যবধান কমাবে।

এভারকেয়ার হাসপাতালের সিনিয়র এইচআর ডিরেক্টর কায়সার চৌধুরী বলেন, আমরা এভারকেয়ারে স্বাস্থ্যসেবাকে এগিয়ে নিতে শিক্ষা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব বুঝি। এনএসইউয়ের ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগের সঙ্গে এই সহযোগিতা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক উন্নতি নিশ্চিত করার পাশাপাশি দেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে দক্ষ পেশাদার তৈরিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। ”

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর আব্দুল হান্নান চৌধুরী এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এভারকেয়ার হাসপাতালের সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারক একাডেমিক উৎকর্ষতা এবং শিল্প সহযোগিতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করে। ক্লিনিক্যাল অভিজ্ঞতার সঙ্গে ফার্মাসিউটিক্যাল শিক্ষার সংযোগ ঘটিয়ে আমরা শুধু শিক্ষার্থীদের দক্ষতাই বৃদ্ধি করছি না, বরং বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নেও অবদান রাখছি। গবেষণা ও পেশাগত বিকাশে এই অংশীদারিত্বের ইতিবাচক প্রভাব দেখার অপেক্ষায় আছি।

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ফার্মাসিউটিক্যাল সায়েন্সেস বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রফেসর ডক্টর মোহাম্মদ হোসেন শাহরিয়ার এই উদ্যোগের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এই অংশীদারিত্ব গবেষণা ও পেশাদার প্রশিক্ষণের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে, যা শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে উপকৃত করবে। শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের কার্যক্রম, ক্লিনিক্যাল গবেষণা এবং ফার্মাসিউটিক্যাল শিল্প সম্পর্কে সরাসরি অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পাবে, যা তাদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে সহায়ক হবে।

এ উদ্যোগ একাডেমিয়া ও শিল্পের মধ্যে সংযোগকে আরও শক্তিশালী করবে, যা দেশের স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন এবং ফার্মেসি চর্চার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ সময়: ১০৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২৫
আরআইএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।