রোববার (১৪ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমণ্ডিতে তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন তদন্ত সংস্থার প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান খান।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, পুঠিয়ার বাঁশবাড়ী এলাকার মৃত আব্বাস আলীর ছেলে মো. আব্দুস সামাদ (মুসা) ওরফে ফিরোজ খাঁ যুদ্ধের আগে মুসলিম লীগ সমর্থক ছিলো। যুদ্ধের সময় জামায়াত ইসলামীর সমর্থক হিসেবে শান্তি কমিটির স্থানীয় নেতার নেতৃত্বে মানবতাবিরোধী অপরাধের লিপ্ত হয়।
এ মামলায় ৪৪জন ঘটনার সাক্ষী, একজন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও সাতজন জব্দ তালিকার সাক্ষী করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে এ আসামির বিরুদ্ধে ১৫ জনকে হত্যা, ২১ জনকে নির্যাতন, ৮/১০টি বাড়িঘর লুটসহ ৫০/৬০টি বাড়িঘর অগ্নিসংযোগ করে ধংস করার ৫টি অভিযোগ আনা হয়েছে। ২০১৭ সালের ২৪ জানুয়ারি এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।
অভিযোগে বলা হয়, ১৯৭১ সালের ১৯ এপ্রিল মুসা ও তার সহযোগিরা পুঠিয়ার ৪ নম্বর ভালুকগাছী ইউনিয়নের পশ্চিমভাগের সাঁওতাল পাড়ায় নিজহাতে তরবারি দিয়ে এবং পাকিস্তানি আর্মিরা গুলি করে লাডে হেমরম, কানু হাসদা, টুনু মাড্ডি ও জটু সরেনদের হত্যা করে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৮
ইএস/এসএইচ