বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার (১৪ জানুয়ারি) এ আদেশ দেন।
চারজন হলেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (ইউএনও) মাহবুব আলম, ওসি মো. শাহজাহান, এসআই হেলাল খান ও ওয়াসিম।
২৮ জানুয়ারি সংশ্লিষ্টদের হাইকোর্টে হাজির হতে হবে।
দুই পুড়িয়া গাঁজা পাওয়ার অভিযোগে আট মাসের সাজাপ্রাপ্ত বেলাল উদ্দিন রিট আবেদনটি দায়ের করেন।
আদালতে আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ।
তিনি বলেন, বেলাল উদ্দিন কে অন্য একটি মামলায় ২০১৭ সালের ১৩ অক্টোবর গ্রেফতার করে পরদিন আদালতে চালান করে পুলিশ। কিন্তু ১৪ অক্টোবর ভ্রাম্যমাণ আদালতের আদেশ অনুযায়ী দেখানো হয়, ওই দিন ১২টা ১০মিনিটে ২ পুড়িয়া গাঁজাসহ তার গ্রামের বাড়ি থেকে ধরা হয়। এতে বোঝা যায়, পুলিশের হেফাজতে থাকা অবস্থায় ভ্রাম্যমাণ আদালত বেলাল উদ্দিনকে সাজা দেয়। যা সংবিধান ও আইনের পরিপন্থি। ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে দেওয়া সাজা কেন বাতিল করা হবে না, এ আদালতের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না এবং বেলাল উদ্দিনকে ২০ লাখ কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এর বিরুদ্ধে কারাবন্দী বেলাল উদ্দিন হাইকোর্টে রিট করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০১৮
ইএস/এসএইচ