ঢাকা: পাকিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজের প্রথম ম্যাচে দলের হয়ে সর্বোচ্চ রান করেও ম্যাচ সেরার পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন তামিম ইকবাল। সতীর্থ মুশফিকুর রহিমের ঝড়ো ইনিংসের কাছে তামিমের ইনিংসটি ঢাকা পড়ে যায়।
কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে সিরিজ জিতিয়ে ম্যাচ সেরার পুরস্কার ঠিকই অর্জন করে নিলেন বাঁহাতি বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান তামিম।
ম্যাচের শুরু থেকেই পাকিস্তানি বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালাতে থাকেন তিনি। ঘূর্ণি জাদুকর সাঈদ আজমল, ফাস্ট বোলার ওয়াহাব রিয়াজ ও রাহাত আলিকে একের পর এক বাউন্ডারি হাঁকিয়ে মাত্র ৩১ বলেই অর্ধশতক তুলে নেন তামিম।
অর্ধশতকেই থেমে না গিয়ে দলের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে এক/দুই রান সংগ্রহ করে মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে জুটি গড়ে তোলেন। আর মাঝে মাঝেই দৃষ্টিনন্দন এক একটি শটে দলের রানের চাকা সচল রেখে তুলে নেন ক্যারিয়ারের ৬ষ্ঠ শতক।
১১৬ বলে ১১৬ রানের অপরাজিত ইনিংসটি তামিম সাজান ১৭টি চার ও একটি ছক্কায়।
১৪৩টি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ খেলে ৩৭.৮৩ ব্যাটিং গড়ে ৫৩৭৩ রান সংগ্রহ করেন তামিম ইকবাল।
বাংলাদেশ সময়: ২২১২ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৫
এমজেএফ/