ঢাকা: একটি বিশ্বকাপ বাংলাদেশ দলকে পুরোপুরি পাল্টে দিয়েছে! দলকে নিয়ে সমালোচনা করার মতো কিছুই ছিল না। তবে এর মাঝেও সমালোচকদের মুখের ‘বুলি’ হয়ে ছিলেন বাংলাদেশের ওপেনার তামিম ইকবাল।
বিশ্বকাপ পরবর্তী বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজে নিজেকে প্রমাণ এবং সমোলোচকদের মুখ বন্ধ করার সুযোগ পায় তামিম। সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে সেঞ্চুরি করে হাতের ‘ইশারায়’ সমালোচকদেরও খানিকটা খোঁচা দিয়েছিলেন তামিম।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও ব্যাক-টু-ব্যাক সেঞ্চুরি করে তিনি বুঝিয়ে দিলেন আমি ‘ফুরিয়ে যাইনি’। নামের পাশে যে ড্যাশিং ওপেনারের তকমা জুড়েছে তা যতার্থই প্রমাণ করলেন তামিম।
এখানেই থেমে যান নি বাংলাদেশি এ ওপেনার। শেষ ম্যাচেও খেলেছেন ৭৬ রানের ঝকঝকে একটি ইনিংস। যাতে ৭টি চার এবং একটি নজরকাড়া ছয়ের মার ছিল।
প্রথম ওয়ানডেতে ১৩২ এবং দ্বিতীয়টিতে ১১৬ রান করেন ড্যাশিং ওপেনার তামিম ইকবাল। ব্যাট হাতে তার এই রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ক্রিকেট বোদ্ধাদের সমালোচনার মুখ যেমন বন্ধ করেছে তেমনি ক্রিকেট নিজের নামটা সবার কাছে পৌঁছে দিয়েছেন।
তামিম-মুশফিক-সৌম্য-মাশরাফিদের কল্যাণে বাংলাদেশ সিরিজ জয়ের পাশপাশি পাকিস্তানকে টাইগার স্টাইলে হোয়াইটওয়াশ করেছে।
বাংলাদেশ সময়: ঘণ্টা, এপ্রিল ২২, ২০১৫
এসএইচ