কিন্তু রোববার (০৩ সেপ্টেম্বর) দেখা গেলো তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের গ্রাউন্ডস কমিটির সিনিয়র ম্যানেজার সৈয়দ আব্দুল বাতেন। বুঝতে বাকি রইলো না, অজিদের নাকানি-চুবানি খাওয়াতে সম্ভাব্য সব ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হচ্ছে।
স্পিনবান্ধব উইকেট তৈরি করে সেখান থেকে শতভাগ সুবিধা আদায়ের প্রক্রিয়াটি শুরু হয়েছে গতবছরের অক্টোবরে অনুষ্ঠিত ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে। যার সুঁতিকাগার হিসেবে খ্যাত সাগরিকার এ জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। যেখানে গত বছরের ইংল্যান্ড সিরিজ ও মিরপুরে প্রথম টেস্টের অনুরুপ উইকেট তৈরি করা হয়েছে দ্বিতীয় টেস্টের জন্যও। সেজন্যই টাইগার দলপতি মুশফিককে বেশ খুশিই মনে হলো।
‘উইকেট চট্টগ্রামের যে রকম, ঠিক সেরকম এবারও। বৃষ্টির কারণে গত দুই-তিন দিন ধরে তারা সেভাবে কাজটা করতে পারছেন না। এরপরও যেভাবে উইকেট বানানো হয়েছে, আমরা উইকেট নিয়ে খুশি। উইকেট যেমনই হোক মাঠে আমাদের নিজেদের কাজটা ঠিকমতো করতে হবে। সেটিতেই আমাদের মনোযোগ। ’
নিজেদের কাজটি ঠিকমতো করতে পারলেই তো বাজিমাত। প্রথমবারের মতো অজিদের হোয়াইটওয়াশের অনন্য ইতিহাস রচনার বাধভাঙ্গা উল্লাসে মাতোয়ারা হবে ১৬ কোটির এ ক্ষুদ্র ব-দ্বীপ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৩, ২০১৭
এইচএল/জেডএস