ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের হয়ে খেলেন লতিফ। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ছয়টি বড় ধরনের দুর্নীতি দমন কোড লঙ্ঘনের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন তিনি।
নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি তাকে ১ মিলিয়ন পাকিস্তান রুপি জরিমানা করেছে পিসিবির দুর্নীতি দমন ট্রাইব্যুনাল। দুবাইতে পিএসএল’র দ্বিতীয় আসরের প্রথম দিন থেকে সতীর্থ মোহাম্মদ ইরফান ও শারজিল খানকে স্পট ফিক্সিংয়ে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন লতিফ।
গত ফেব্রুয়ারিতে টি-২০ প্রতিযোগিতা থেকে লতিফ ও শারজিলকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়। পরে তদন্তে নামে বোর্ডের দুর্নীতি দমন ইউনিট। সম্প্রতি শারজিলকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। যার অর্ধেক নিষেধাজ্ঞা স্থগিত। এ সময়ে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে পারবেন না তিনি এবং পর্যবেক্ষণের মধ্যে থাকবেন।
শারজিলের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ অর্ধেক স্থগিত হলেও লতিফেরটা হয়নি। অর্থাৎ, ২০২২ সালের আগে তিনি ক্রিকেটে ফিরতে পারবেন না। পিএসএল স্পট ফিক্সিংয়ে যু্ক্ত থাকার অভিযোগে এটাই সবচেয়ে কঠিন শাস্তি। এর আগে পেসার ইরফানের ওপর এক বছরের নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল।
এদিকে ৩১ বছর বয়সী খালিদ লতিফের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাখ্যান করেছেন তার আইনজীবী বাবর আলম। ট্রাইব্যুনালের এ রায় অগ্রহণযোগ্য ও এর বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ জানানোর ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৯ ঘণ্টা, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
এমআরএম