বসে নেই টাইগার অনূর্ধ্ব-১৭ দলের সদস্যরাও। মিরপুর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমিতে চলছে ন্যাশনাল ক্যাম্প।
তিনি জানান, ‘প্রধানত অনূর্ধ্ব-১৭ তে আমরা দুইটি বিষয়ের উপরে জোর দেই, একটা হচ্ছে স্কিল আরেকটা ট্যাকটিক্যাল নলেজ। এখানে আমরা যে অনুশীলনটা করাই, এটা জাতীয় পর্যায়ের ক্রাইটেরিয়া অনুসরণ করেই করা হয়। তাতে করে ছোটবেলা থেকেই তারা একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে বেড়ে উঠে। ’
সন্দেহ নেই আজ অনূর্ধ্ব-১৭ দলের এই ক্যাম্পে যারা আছেন তাদের সবার লক্ষ্যই একই সুতোয় গাঁথা, সেটি হলো টাইগার জাতীয় দলে জায়গা পাওয়া। তবে এখান থেকেই তো আর জাতীয় দল নয়। সেটা পর্যায়ক্রমে। অনূর্ধ্ব-১৭ তে এক বছরের কোর্স শেষে অনূর্ধ্ব-১৯ এবং তারপর ন্যাশনাল স্কোয়াড।
কোচ সোহেল ইসলামও তাই বললেন, ‘আমাদের লক্ষ্য থাকে জাতীয় দলে খেলানোর। জাতীয় দলের লক্ষ্যেই তাদের গড়ে তুলতে চাই। এটা একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়। যেমন অনূর্ধ্ব-১৭ থেকে শিখে তারা অনূর্ধ্ব-১৯ এ যাবে। ’
আপনরদের বাছাইয়ের প্রক্রিয়াটি কী? এমন প্রশ্নের জবাবে সোহেল জানালেন, ‘এটা আমাদের জাতীয় কর্মসূচি যার শুরুটা আমরা বিভাগীয় পর্যায় থেকে শুরু করি। গেল বছর বিভাগীয় পর্যায়ে অনূর্ধ্ব-১৬ তে যারা সেরা বলে বিবেচিত হয়েছে সেখান থেকে বাছাই করে ৪২ জনের দল দেয় হয়। সেখান থেকে আবার আমরা বাছাই করে পরবর্তীতে একটা ন্যাশনাল স্কোয়াড তৈরি করি। এখানে ২ বছর মেয়াদে প্রশিক্ষণ শেষে এরা সবাই অনূর্ধ্ব-১৯ দলে উত্তীর্ণ হবে। ’
বয়সভিত্তিক অন্যান্য দলগুলোর মতো অনূর্ধ্ব- ১৭ দলের সফর বলতে তেমন কিছু নেই। অনাদিকাল থেকেই বছরে মাত্র একবার ভারতে গিয়ে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব ওয়েস্ট বেঙ্গলের সাথে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে খেলে থাকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪২ ঘণ্টা, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৭
এইচএল/এমআরপি