তবে তারা সিদ্ধান্ত নিলেই তো আর হবে না। লাগবে অভিভাবক সংস্থা জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অনুমোদন।
‘ক্রীড়া সচিবকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে আমরা চাচ্ছি। এবং বোর্ড তা অনুমোদন দিয়েছে। ওনার সাথে থাকবেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের একজন প্রতিনিধি, এনএসসি যাকে পাঠায়। অ্যাটর্নি জেনারেল এর অফিস থেকে একজন, একজন লিগ্যাল অ্যাডভাইজর এবং বিসিবি’র বর্তমান সিইও নিজাম উদ্দিন চৌধুরী। পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে আমরা এখানে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিন্তু এটা অবশ্যই তাদের অনুমোদনের প্রেক্ষিতে। ’
বৃহস্পতিবার সভা শেষে সংবাদ মাধ্যমকে ব্রিফিংকালে পাপন আরও বলেন, ‘সম্মতি মিললেই নির্বাচন কমিশন গঠন হয়ে যাবে। এরপর তারা নির্বাচনের দিন তারিখ ঘোষণা করবে। কীভাবে হবে না হবে, সবই তারা নির্ধারণ করবে। এখানে আমাদের আর কিছু বলার নেই। আমরা যেটা করবো, কাউন্সিলরের জন্য বিভিন্ন জায়গায় নাম চেয়ে পাঠাবো, সবসময় যেটা হয়। ’
নির্বাচনকে সামনে রেখে গত ২ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয়েছিল বিসিবি’র বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ও বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম)। এরপর তা অনুমোদনের জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাছে পাঠানো হলে বুধবার (৪ অক্টোবর) তাতে সম্মতি দেয় দেশের ক্রীড়ার সর্বোচ্চ সংস্থা। তাদের অনুমোদনের প্রেক্ষিতেই আজ জরুরি সভা ডেকে নির্বাচন কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের নির্বাহী কমিটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৬ ঘণ্টা, ৫ অক্টোবর, ২০১৭
এইচএল/এমআরএম