ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

লঙ্কানদের গুঁড়িয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধার করল ভারত

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২৩৫২ ঘণ্টা, অক্টোবর ৭, ২০১৮
লঙ্কানদের গুঁড়িয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধার করল ভারত ভারতীয়দের শিরোপা জয়। ছবি: শোয়েব মিথুন

মিরপুর থেকে: সপ্তম অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে জয়ের জন্য লঙ্কান যুবাদের প্রয়োজন ছিলো ৩০৫ রান।  কিন্তু  ভারতের  আক্রমনাত্মক বোলিংয়ে ৩৮.৪ ওভারে মাত্র ১৬০ রানেই গুটিয়ে যায় হাসান তিলকারত্নের শিষ্যদের ইনিংস। 

দিনশেষে ১৪৪ রানের বড় জয় ধরা দেয় ভারত শিবিরে।  এই জয়ে ২ বছর পর অনূর্ধ্ব-১৯ শিরোপা পুনরুদ্ধার করলে এশিয়ার পরাক্রমশালী এই দলটি।

 সবশেষ ২০১৬ সালে এশিয়া কাপ জেতে ভারতের যুবারা। মোট সাতবারের ম‌ধ্যে এটি তাদের পঞ্চম একক ও যুগ্মভাবে ষষ্ঠ এশিয়া কাপ শিরোপা।

পুরো ইনিংসেই লঙ্কান ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ থেকেছে।  ছবি: শোয়েব মিথুন

এর আগে রোববার (৭ অক্টোবর)  মিরপুর শের ই বাংলা স্টেডিয়ামে দিবা রা‌ত্রির ফাইনালে টস জিতে ব্যাটে নেমে যশোশি জশওয়ালের ৮৫, অনুজ রাওয়াতের ৫৭, আইয়ুস বাদোনির অপরাজিত ৫২ ও সিমরান সিংয়ের ৩৭ বলে  অপরাজিত ৬৫ রানের ঝড়ো ব্যাটে নির্ধারিত ৫০ ওভারে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে ৩০৪ রানের বিশাল সংগ্রহ পায় ভারত।

বলহাতে লঙ্কানদের হয়ে কালানা পেরেরা, কালহারা সেনারত্নে ও দুলিথ ওলালাঙ্গে ১ টি করে উইকেট নেন।

এটি যেনো পুরো ম্যাচের অবস্থা বুঝিয়ে দেয়।  ছবি: শোয়েব মিথুন

জবাবে ৩০৫ রানের বড় লক্ষে খেলতে নেমে ভারতের স্পিন ঘূর্ণি  ও পেস তোপের সামনে বড় কোন জুটিই গড়তে পারেননি লঙ্কান ব্যাটসম্যানরা। নিশান মাদুশঙ্কা ৪৯, নাভোদ পারানাভিথানা ৪৮ ও পাসিন্দু সুরইয়াবানদারা খেলেন ৩১ রানের ইনিংস। যা ম্যাচ শেষে সাকু‌ল্যে ১৬০ রানের সংগ্রহ এনে দেয় লঙ্কান যুবাদের।

ছবি: শোয়েব মিথুন

ভারতের হয়ে বলহাতে বাঁহাতি স্পিনার হার্শ তেয়াগি ৬টি, সিদ্ধার্থ দেশাই ২টি ও মোহিত জাঙ্গরা ১ টি করে উইকেট নিয়েছেন।

ছবি:শোয়েব মিথুন

ম্যাচ সেরার পুরস্কার ওঠে হার্শ তেয়াগির হাতে। টুর্নামেন্ট সেরা হন ভারতের যশোশি জশওয়াল।

বাংলাদেশ সময়ঃ ১৯৫০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৭, ২০১৮

এইচএল/এমকেএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।