তবে রোভম্যান খেয়াল না করলেও দ্বাদশ প্লেয়ার কার্লোস ব্র্যাথওয়েট ঠিকই খেয়াল করেছেন এবং মাঠে পানি নিয়ে এসে আম্পায়ারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেস্টা করেছেন। ততক্ষণে অবশ্য অনেক দেরি হয়ে গেছে।
কিন্তু খেদ চেপে রাখতে পারেননি পাওয়েল। তাই শুক্রবার (১৪ ডিসেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সম্মেলন কক্ষে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হতাশা চেপে রাখতে পারলেন না।
‘অবস্থাটি এমন, লেগ সাইডে বাংলাদেশের ফিল্ডার ছিল ৬ জন। সাধারণত লেগ সাইডে ৬ ফিল্ডার থাকলে ‘নো’ বল বলে পরিগণিত হয়। এটা আসলে কিছুটা হতাশার যে আম্পায়ার বিষয়টি খেয়াল করেননি। যাই হোক ভুল মানুষেরই হয়। ’
'অবশ্যই আপনি চাইবেন না কেউ এভাবে আউট হোক। আমার ধারণা সেকারণেই ব্র্যাথওয়েট মাঠে এসেছিল। সত্যি কথা বলতে আমি এটা খেয়াল করিনি। ’ যোগ করেন রোভম্যান।
সংবাদ সম্মেলনে এসে টাইগার দলপতি মাশরাফিও বললেন রোভম্যান আউট হননি। কিন্তু আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে অসম্মান জানালেন না।
‘আমরা সবাই জানি ওটা নো বল হয়। ওই সময় যেটা হয়েছিল, আউট করার জন্য, মিরাজ যেভাবে বোলিং করছিলো, ফিল্ডিং ক্লোজ করতে করতে ওই সময় ৬টা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আম্পায়ার যেহেতু আগেই ডিসিশান দিয়েছে, কাজেই সেটাই থেকে গেছে। ’
বাংলাদেশ সময়: ২২০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮
এইচএল/এমএইচএম