সোমবার (১১ নভেম্বর) খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে বৃষ্টির কারণে ম্যাচ নেমে আসে ৩১ ওভারে। ৭ উইকেটে ২০৯ রান তোলে সফরকারীরা।
লঙ্কান ওপেনার পারানাভিথানা ৭৫ বলে খেলেন ৭৮ রানের ইনিংস। ৩৩ রান করেন তিন নম্বরে নামা রাসান্থা। সোনাল দিনুশা ৪১ রান করে বিদায় নেন। ২০ বলে ৩০ রান করে অপরাজিত থাকেন চামিন্দু।
টাইগার যুবাদের হয়ে শামীম হোসেন আর রাকিবুল হাসান দুটি করে উইকেট তুলে নেন। একটি করে উইকেট পান তানজিম হাসান সাকিব, অভিষেক দাস, শরিফুল ইসলাম।
৩১ ওভারে ২১০ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ৪২ রানে ৪ উইকেট হারানো বাংলাদেশ তালগোল পাকিয়ে ফেরে। তবে, পঞ্চম উইকেটে ১৬১ রানের দুর্দান্ত জুটি গড়ে দলকে জয়ের কাছে নিয়ে যান তৌহিদ হৃদয় ও শামীম হোসেন।
ওপেনার তানজিদ হাসান ২, পারভেজ হোসেন ইমন ৮ রান করে বিদায় নেন। তিন নম্বরে নামা মাহমুদুল হাসান জয় করেন ১১ রান। শাহাদাত হোসেন ফেরেন ৩ রানে। এরপর দলকে পা হড়কাতে দেননি হৃদয়-শামীম। জয় থেকে ৭ রান দূরে থাকতে আউট হন শামীম। তার আগে খেলেন ৯৫ রানের দুর্দান্ত এক ম্যাচজয়ী ইনিংস। তার ৬১ বলে সাজানো ঝড়ো ইনিংসে ছিল ৯টি চার আর ৫টি ছক্কার মার।
৮২ রানে অপরাজিত থাকেন হৃদয়। সাতটি চার আর তিনটি ছক্কায় হৃদয় তার ইনিংসটি সাজান ৫৬ বল মোকাবেলায়। অধিনায়ক আকবর আলি ১ রানে অপরাজিত থাকেন।
লঙ্কানদের হয়ে আমশি ডি সিলভা তিনটি উইকেট পান। একটি করে উইকেট পান দিলশান মাদুসানাকা এবং সানদুন মেন্ডিস। ম্যাচ সেরার পুরস্কার ওঠে শামীম হোসেনের হাতে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৯
এমআরপি