পিটারসেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন বয়সভিত্তিক লিগে খেলেও জাতীয় দলে সুযোগ না পাওয়ায় এক সময় ইংল্যান্ড পাড়ি দেন। পরে সেখানে হয়ে ওঠেন তারকা।
নিজের পোস্টে পিটারসেন লিখেন, আমি ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকার সমস্যা দূর করতে পারবো।
তিনি জ্যাক ফাউলকে বোর্ডের প্রধান নির্বাহী, গ্রায়েম স্মিথকে পরিচালক, মার্ক বাউচারকে হেড কোচ, মাখায়া এনটিনিকে ফাস্ট বোলিং কোচ, রবিন পিটারসেনকে স্পিন বোলিং কোচ ও জ্যাক ক্যালিসকে দলীয় পরামর্শক হিসেবে দেখতে চেয়েছিলেন।
মজার ব্যাপার তার ভবিষ্যদ্বাণীর এখন পর্যন্ত বেশিরভাগই মিলে গেছে। তার টুইটের পরের দিনই প্রধান নির্বাহী হিসেবে ফাউল নিয়োগ পান। ১১ ডিসেম্বর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ক্রিকেট পরিচালকের দায়িত্ব পান দেশটির ইতিহাসের সফলতম অধিনায়ক স্মিথ।
১৪ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার হেড কোচের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলেন মার্ক বাউচার। আর আজ জ্যাক ক্যালিসকে জাতীয় দলের ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে প্রোটিয়াদের ক্রিকেট বোর্ড। একই দিন অবশ্য ফাস্ট বোলিং কোচ হিসেবে নিয়ো পেয়েছেন চার্ল লেঙ্গেভেল্ট। পিটারসেনের সঙ্গে এই একটি মতেরই অমিল পাওয়া গেছে এখন পর্যন্ত।
বাকি রইল রবিন পিটারসেনের নাম। দেখা যাক স্পিন বোলিং কোচিংয়ে কেভিন পিটারসেন তার মিতাকে পান কিনা?
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৬ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮, ২০১৯
এমএমএস