বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকলেও খালেদ মাহমুদ সুজনকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এমনকি তাকে ডাকা হয় না বোর্ড মিটিংয়েও।
সোমবার সাংবাদিকদের বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমি এখনও ক্রিকেট অপারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান আছি কি না এটাই নিশ্চিত নই। নামে আছি, কিন্তু আমার কোনো মিটিংয়ে থাকা হয় না। আমাকে ডাকাও হয় না। মাঝখানে দুই বছর ই-মেইলই পাইনি। এখন অবশ্য মাঝেমধ্যে পাই। '
সম্প্রতি বাংলাদেশ দলে যুক্ত হওয়া স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথের নামটিও নাকি বিসিবিতে প্রস্তাব করেছিলেন সদ্যই আবাহনী লিমিটেডকে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) শিরোপা জেতানো কোচ সুজন। অথচ নিয়োগের সময় তাকে কিছুই জানানো হয়নি।
সুজন বলেন, 'আমি তো অপারেশন্সের ভাইস চেয়ারম্যান। আমি পরে আপনাদের কাছ থেকে জেনেছি যে দুজন কোচ নিয়োগ করা হয়েছে। আমাকে কেউ জানায়নি। আপনারা বলবেন, আমি ডিপিএলে নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। বায়ো বাবল সুরক্ষায় ছিলাম। কিন্তু আমার কাছে তো একটা ফোন ছিল। অথচ হেরাথের কথা আমিই প্রথমে বলেছিলাম বিসিবিকে। '
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৩ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০২১
এমএইচএম