টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক কে? দেশের ক্রিকেটে এটা এখন বড় প্রশ্ন। এমনিতে নিয়মিত অধিনায়ক এখনও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ।
জিম্বাবুয়েতে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক করা হয়েছিল নুরুল হাসান সোহানকে। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচে তার ইনজুরির পর শেষটিতে নেতৃত্ব দেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। টি-টোয়েন্টির অধিনায়কত্বে আগে থেকেই আলোচনায় সাকিব আল হাসান। বৃহস্পতিবার বোর্ড সভাশেষে বিসিবি সভাপতি জানালেন, নেতৃত্বের তালিকায় আছে চারজনের নাম।
তিনি বলেছেন, ‘অধিনায়কত্বে তিনটা নাম আছে। এর মধ্যে মাহমুদউল্লাহর নামও আছে। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কিছু বলা কঠিন। তবে মাহমুদউল্লাহর নাম আছে। সাকিব আল হাসানের নাম নিশ্চিতভাবেই আছে। অস্বীকার করার কিছু নেই। কারও একটা নাম আছে। ’
‘এখানে আরও নাম ছিল। আগে এসেছিল লিটন দাস, এরপর অনেকেই সোহানের নাম বলেছে, সে ভবিষ্যতের জন্য ভালো হতে পারে। একজন অধিনায়ক হলে আরেকজন তো সহ-অধিনায়ক হবে। এখানে কতগুলো ব্যাপার আছে, যাকেই বানাই না কেন, আগে তার সাথে তো কথা বলতে হবে। কিছু টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন ঠিক করে নিতে হবে। এর সবই বাকি আছে, খুব তাড়াতাড়ি আপনারা জানতে পারবেন। ’
চারজনের তালিকার একজন ইতোমধ্যেই বিসিবিকে না করে দিয়েছে জানিয়ে পাপন বলেছেন, ‘যে ৪ জনের নাম বললাম এর মধ্যে একজন ‘না’ করেছে। সে তো হবে না স্বাভাবিকভাবে। এদের মধ্যে সোহান তো ইনজুরিতে। ’
বাংলাদেশ কি নতুন কাউকে দেখবে নাকি তিন ফরম্যাটে থাকা কোনো অধিনায়কই নেতৃত্বে আসবে এমন প্রশ্নের জবাবে পাপন বলেছেন, ‘এটা এখন যদি আমি বলে দিই, তাইলে আপনারা সব তো জেনেই যাবেন। সাকিব হচ্ছে কি, হচ্ছে না, এটা তো এখন আমি বলব না। ’
এশিয়া কাপের দল নিয়ে পাপন বলেছেন, ‘একসঙ্গে দল (এশিয়া কাপ) ও নেতৃত্ব দুটোই আপনারা জানবেন। ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলে জানানো হবে। এর আগে কিছু বলা যাচ্ছে না। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০০১ ঘণ্টা, আগস্ট ০৪, ২০২২
এমএইচবি/আরইউ