শুরুর ধাক্কাটা দিয়েছিলেন হাসান মাহমুদ, এই পেসার পেয়েছিলেন জোড়া উইকেট। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজ-তাইজুল ইসলামরাও পেয়েছেন উইকেট।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২৮ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৩২ রান করেছে জিম্বাবুয়ে। ৬৯ বলে ৫১ রান করে রাজা ও ৩২ বলে ৪০ রান করে অপরাজিত আছেন রেজিস চাকাভা। ব্যক্তিগত ৪২ রানের সময় রাজাকে রান আউট করার সুযোগ ছিল। কিন্তু মেহেদি হাসান মিরাজ যেই হাতে স্টাম্প ভাঙেন, বল ছিল তার বিপরীত হাতে। বেঁচে যান রাজা।
২৯১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতেই বড় ধাক্কা খেয়েছে জিম্বাবুয়ে। ইনিংসের প্রথম ওভারেই অভিষিক্ত তাকুদওয়ানাশে কাইতানোকে (০) ফেরান হাসান মাহমুদ। ডানহাতি পেসারের লাফিয়ে ওঠা বল তার ব্যাটের কানায় লেগে উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিমের হাতে জমা হয়। জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ তখন কেবল ১ রান।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে ফের আঘাত হানেন হাসান। এবার প্রায় একই কায়দায় তার বলে মুশফিকের হাতে হাতে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন তিনে নামা জিম্বাবুইয়ান ব্যাটার ইনোসেন্ট কাইয়া (৭)। আগের ম্যাচে কাইয়া ১১০ রানের দারুণ ইনিংস খেলে বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দিয়েছিলেন।
এরপর জিম্বাবুয়ের তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটান মেহেদী হাসান মিরাজ। চারে নামা ওয়েসলে মাধেভেরেকে (২) লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন টাইগার স্পিনার। যদিও আগের বলেই লেগ বিফোরের আবেদন ফিরিয়ে দেন আম্পায়ার। তবে পরের বলে ঠিকই আউটের সিদ্ধান্ত আসে।
ইনিংসের ১৫তম ওভারে তাইজুলের বলে আলতো টোকায় বলে মিড উইকেটে ঠেলে দিতে চেয়েছিলেন মারুমানি; কিন্তু বল তার ব্যাটের কানার লেগে জমা হয় কভার থেকে দৌড়ে আসা মেহেদী হাসান মিরাজের মুঠোয়। ৪২ বলে ২৫ রানের ইনিংস খেলে বিদায় নেন মারুমানি।
বাংলাদেশ সময় : ১৯৩৮, আগস্ট ৭, ২০২২
এমএইচবি