প্রতিদিনই বিপুলসংখ্যক শিশু-কিশোরসহ নানা বয়সী দর্শনার্থী ভিড় করেন এ চিড়িয়াখানায়। দর্শনার্থীদের জন্য চিড়িয়াখানার প্রবেশ ফি ৩০ টাকা।
এখানে রয়েছে একটি দুর্লভ প্রজাতির গয়াল, সাম্বার হরিণ, মিঠা পানির কুমির, ময়ূর, শকুন, সজারু, অজগর, বানর, ভাল্লুক, শিয়াল, বুনো হলুদ কাছিম, তিতির, তুর্কি মোরগ, মায়া হরিণসহ নানা প্রজাতির পশুপাখি।
চিড়িয়াখানায় বেড়ানো শেষে চোখে পড়বে একটি ঘাতক কুকুর। যার কামড়ে মারা গেছে হিমাদ্রি নামের এক তরুণ।
সপরিবারে বেড়াতে আসা গৃহিণী কামরুন নাহার বাংলানিউজকে জানান, চিড়িয়াখানাটি ঢাকার তুলনায় ছোট, চিড়িয়াও (জন্তু, পশু) কম। প্রধান আকর্ষণ বলতে গেলে বাঘ আর সিংহই। তবে এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্যটা বেশ।
‘পাহাড়ের কোলে ঘুরে বেড়ানোর অনেক জায়গা। সবচেয়ে বড় কথা শিশুদের বিনোদনের জন্য অনেক আয়োজন রয়েছে। যা শিশুদের আকর্ষণ করে। ’
চিড়িয়াখানার ভেটেরিনারি সার্জন ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ বাংলানিউজকে জানান, চিড়িয়াখানার অনেক উন্নয়নকাজ হয়েছে। চারদিকে সীমানা প্রাচীর দেওয়া হয়েছে। এখন রাস্তাগুলো পাকা করার কাজ চলছে।
‘আগামী দিনে আমরা আরও নতুন নতুন পশুপাখি সংগ্রহের চেষ্টা করছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৯, ২০১৭
এমএ/