কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা জানান, শীতকালে বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় গ্যাসের ব্যবহার বেশি। এসময় বাসাবাড়িতে ২০ শতাংশ বাড়তি গ্যাস ব্যবহার হয়।
এ ছাড়া শীতে তাপমাত্রা কম থাকায় গ্যাসের স্বাভাবিক যে প্রবাহ তা ঠিক থাকে না।
বর্তমানে চট্টগ্রামে দৈনিক গড়ে গ্যাসের চাহিদা ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট। কিন্তু এর বিপরীতে গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নগরের হালিশহর, কোতোয়ালী, বাকলিয়া, চান্দগাঁও, চকবাজারসহ বেশ কয়েকটি এলাকায় গ্যাস সংকট দেখা দিয়েছে।
নগরের জামালখান, রহমতগঞ্জ, আসকারদীঘির পাড়সহ বিভিন্ন এলাকায় সকাল ১০টার পর গ্যাসের চাপ একেবারে কমে আসছে। দুপুর ২টার পর আবার ধীরে ধীরে তা স্বাভাবিক হয়।
হালিশহর এলাকার বাসিন্দা রিমা আকতার বাংলানিউজকে বলেন, শীত আসার পর থেকেই গ্যাসের চাপ কমে গেছে। রান্না করতে হয় দুপুরের পর।
কেজিডিসিএলের কর্মকর্তা মোহময় দত্ত বাংলানিউজকে বলেন, শীত মৌসুমে গ্যাসের চাহিদা বাড়ে। ঠাণ্ডায় গ্যাসের লাইনে তেল জাতীয় পদার্থ জমে যাওয়ায় এ সময় গ্যাসের চাপ কমে যায়। তাই ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় গ্যাসের চাপ কম থাকে।
বাংলাদেশ সময়:১২৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৮
জেইউ/টিসি