ঢাকা, সোমবার, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

ভিন্ন স্বাদের খাবারের খোঁজে আইসিসিবির ইফতার বাজারে ক্রেতারা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮০৯ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২৪
ভিন্ন স্বাদের খাবারের খোঁজে আইসিসিবির ইফতার বাজারে ক্রেতারা ছবি: রাজীন চৌধুরী

ঢাকা: রমজান মাস, একদিকে যেমন ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের, তেমনি ইফতার আয়োজন ঘিরে তৈরি করে আনন্দের উপলক্ষ। রোজার দিনে বিকেলবেলা মুখর হয়ে ওঠে ঢাকা।

ইফতারের জন্য বিভিন্ন স্বাদের খাবারের খোঁজে মানুষ ছুটে চলে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতার বাজারগুলোতে।

তবে যানজট পেরিয়ে চক বাজারসহ পুরান ঢাকায় যেতে চান না অনেকে। তাদের জন্য মুখরোচক সব ইফতারের আয়োজন নিয়ে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) বসেছে ‘পুরান ঢাকা ইফতার বাজার’। প্রথম রোজা থেকে চলতে থাকা এ বাজারে প্রতিদিন ভিড় জমাচ্ছেন রোজাদাররা। ঐতিহ্যবাহী পুরান ঢাকার বিখ্যাত কাবাব, হালিম, বিরিয়ানি, পরোটা, শাহী খাবার থেকে শুরু করে আধুনিক সব খাবার পাওয়া যাচ্ছে এই বাজারে।

সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে আইসিসিবির পুষ্পাঞ্জলি হলে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ক্রেতারা তাদের পছন্দের খাবার কিনতে ব্যস্ত।

বাসায় মেহমান এসেছে তাই আইসিসিবিতে ইফতার কিনতে এসেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসিন্দা মো. আব্দুল্লাহ। কথা হলে তিনি বাংলানিউজকে বলেন, আমি নিয়মিত আইসিসিবির ইফতার বাজারে আসি। এখানে পুরান ঢাকার সব ধরনের ইফতার পাওয়া যায়। পরিবেশও খুব ভালো। আজকে বাসার জন্য হালিম ও কয়েক পদের কাবাব আইটেম কিনে নিয়ে যাচ্ছি।

অফিস শেষ করে বাসার জন্য ইফতার নিচ্ছিলেন রুমা আক্তার। সঙ্গে ছিল তার ছোট মেয়ে তাহারাত খান। কথা হলে রুমা আক্তার বাংলানিউজকে বলেন, আমি বসুন্ধরা এলাকায় থাকি। অফিস শেষ করে বাসায় গিয়ে ইফতার বানানোর মতো সুযোগ হয় না। আইসিসিবির ইফতার বাজার আমাদের জন্য অনেক সুবিধাজনক।

আরেক ক্রেতা নাহিদ হাসান বন্ধুদের সঙ্গে ইফতার করতে আইসিসির ইফতার বাজারে এসেছেন। কথা হলে তিনি বলেন, আমি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী খাবার খুব পছন্দ করি। আইসিসিবির ইফতার বাজারে সব খাবার একসঙ্গে পাওয়া যায়। তাই প্রতি বছর রমজান মাসে এখানে আসি।

বাংলাদেশ সময়: ১৮০৬ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২৪
ইএসএস/এইচএ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।