তবে অর্থবছরের শুরুতে এডিপির আকার ছিল ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৫ কোটি টাকা।
মঙ্গলবার (০৬ মার্চ) রাজধানীর শেরে বাংলানগরে এনইসি সভায় এডিপির অনুমোদন দেওয়া হয়।
সভা শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি জানান, মোট এডিপির মধ্যে স্থানীয় মুদ্রা ৯৬ হাজার ৩৩১ কোটি, প্রকল্প সাহায্য ৫২ হাজার ৫০ কোটি এবং স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার জন্য ৯ হাজার ২১৩ কোটি নেওয়া হয়েছে।
‘চলতি অর্থবছরের এডিপি থেকে মোট ৬ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ কমানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এডিপির আকার ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৬৪ হাজার ৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার দেওয়ার কথা ছিল ৯৬ হাজার ৩৩১ কোটি টাকা। যা কমানো হচ্ছে না। ’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তার আকার ধরা হয়েছিল ৫৭ হাজার কোটি টাকা। এখান থেকে ছেঁটে ফেলা হচ্ছে ৪ হাজার ৯৫০ কোটি টাকা। ফলে বরাদ্দ থাকবে ৫২ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মোট বরাদ্দ থেকে কমানো হবে ১ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। আগে এ খাতে বরাদ্দ ছিল ১০ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকা।
পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল বলেন, এবার এডিপি বাস্তবায়নের গতি ভালো রেকর্ড বলা চলে। আমাদের রেকর্ড আমরাই ব্রেক করছি। জিডিপি প্রবৃদ্ধি আরও ভালো হবে বলে আশা করছি। কারণ সব খাতের অগ্রগতি এবার ভালো।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৮ ঘণ্টা, মার্চ ০৬, ২০১৮
এমআইএস/এমএ