এরমধ্যে রয়েছে ১৯টি মডেলের রাইস কুকার, তিনটি মডেলের মাইক্রোওয়েভ ওভেন ও রুম হিটার, ছয়টি মডেলের প্রেশার কুকার, চারটি মডেলের ইলেকট্রিক কেটলি ও আয়রন বা ইস্ত্রি, আটটি মডেলের ব্লেন্ডার ও একটি মডেলের এনার্জি সাশ্রয়ী ইন্ডাকশন কুকার।
এসব পণ্যের পাশাপাশি আপকামিং পণ্যের তালিকায় রয়েছে দুইটি মডেলের ইলেকট্রিক কেটলি ও মাইক্রোওয়েভ ওভেন, একটি মডেলের রুম হিটার।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মার্সেল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিবছরই স্থানীয় বাজারে মার্সেল হোম অ্যাপ্লায়েন্সের চাহিদা বাড়ছে। গত বছরের তুলনায় চলতি বছর জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ৩০ শতাংশের বেশি হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস বিক্রি করেছে মার্সেল।
মার্সেলের হেড অব সেলস ড. মো. সাখাওয়াৎ হোসেন বলেন, মার্সেলের শক্তিশালী আরএন্ডডি (পণ্য উন্নয়ন ও গবেষণা) টিমের প্রকৌশলীরা গ্রাহকদের রুচি, চাহিদা ও ক্রয়ক্ষমতা অনুযায়ী এসব পণ্যের ডিজাইন করেছে। পণ্যের দীর্ঘ-স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করতে তারা উৎপাদন প্রক্রিয়ায় মান নিয়ন্ত্রণে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করছে।
তিনি আরো বলেন, সারাদেশের আউটলেটগুলো সাজানো হয়েছে নতুন নতুন মডেলের সব হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস দিয়ে। ডিজাইন ও কালারে আনা হয়েছে বৈচিত্র্যতা। আশা করছি এই শীতে গ্রাহকের পছন্দের শীর্ষে থাকবে মার্সেল হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৪, ২০১৮
এপি/এনটি