বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় তিনদিন ব্যাপী আইএফএসইসি বাংলাদেশ এক্সপোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রধান প্রযুক্তি উপদেষ্টা জর্জ ফলার, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব কনস্ট্রাকশন ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি প্রকৌশলী এস এম খোরশেদ আলম, বিকেএমইএর সহ-সভাপতি মানসুর আহমদ, ইসাবের সভাপতি মোতাহের হোসেন খান ও ওএসএইচই (ওশি) ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক এ আর চৌধুরী রিপন প্রমুখ।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) প্রধান প্রযুক্তি উপদেষ্টা জর্জ ফলার বলেন, বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টরে শ্রম পরিবেশের অনেক উন্নতি হয়েছে। তবে এখনো অনেক দূর যেতে হবে। প্রত্যাশা অনুযায়ী নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত হয়নি। কারখানায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ও শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দিতে হবে। শ্রমিকদের নিরাপত্তা সবার আগে।
বিকেএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি মানসুর আহমদ বলেন, পোশাকশিল্প দেশের চালিকাশক্তি। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পোশাক রফতানিকারক দেশ বাংলাদেশ। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা যখন সরকার গঠন করেন, তখন নিটওয়্যার রফতানি হতো ৮ বিলিয়ন ডলার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন রফতানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৫ বিলিয়ন ডলার।
তিনি বলেন, আমরা অকুপেশনাল স্বাস্থ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে উন্নতি করেছি। কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা যারা নিশ্চিত করতে পারেনি, তারা কম মূল্যে পোশাক দিলেও তা কিনবে না বিদেশিরা। বিশ্বের ২০টি গ্রীন কারখানার মধ্যে বাংলাদেশেরই আছে আটটি কারখানা, এটা গর্বের বিষয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৮, ২০১৯
টিএম/একে