ঢাকা, শনিবার, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রে ৮০ কোটি ৭১ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০০৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০২১
ভ্রাম্যমাণ বিক্রয়কেন্দ্রে ৮০ কোটি ৭১ লাখ টাকার পণ্য বিক্রি

ঢাকা: করোনা পরিস্থিতিতে জনসাধারণের প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে দেশের ৮টি বিভাগের ৬৪ জেলায় গত এক সপ্তাহে মোট ৮০ কোটি ৭১ লাখ ২৮ হাজার ৭৭৭ টাকার মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, পোল্ট্রি ও বিভিন্ন প্রাণিজাত পণ্য বিক্রি হয়েছে।

সোমবার (১২ এপ্রিল) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত বছরের মতো এ বছরও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও বিভিন্ন প্রাণিজাত পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে। গত ০৭ এপ্রিল থেকে সারাদেশে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলেও গত ৫ এপ্রিল থেকে এ ব্যবস্থায় সারাদেশে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও বিভিন্ন প্রাণিজাত পণ্য বিক্রি চলছে।

এবছর জেলা প্রশাসনকে সম্পৃক্ত করে সংশ্লিষ্ট জেলার মৎস্য দপ্তর ও প্রাণিসম্পদ দপ্তরের ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় ডেইরি ও পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের মাধ্যমে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ কার্যক্রমে খামারিরা নিজেদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ন্যায্যমূলো ভোক্তাদের কাছে বিক্রয় করতে পারছেন।

গত এক সপ্তাহে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে সারাদেশে খামারিরা তাদের উৎপাদিত ৭৭ কোটি ৭৭ লাখ ০৫ হাজার ২১৫ টাকার দুধ, ডিম, মাংস, পোল্ট্রি ও বিভিন্ন দুগ্ধজাত পণ্য এবং ২ কোটি ৯৪ লাখ ২৩ হাজার ৫৬২ টাকার মাছ বিক্রি করেছে।

উল্লেখ্য, করোনা পরিস্থিতিতে গতবছরও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বাজারজাতকরণ সংকটে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত উৎপাদক, খামারি ও উদ্যোক্তাদের কথা মাথায় রেখে এবং ভোক্তাদের প্রাণিজ পুষ্টি নিশ্চিতকরণে করে ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় ব্যবস্থা চালু করা হয়। গতবছর করোনা সংকটে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা মূল্যের খামারিদের উৎপাদিত মাছ, মাংস, দুধ ও ডিম ভ্রাম্যমাণ ব্যবস্থায় বিক্রয় করা হয়েছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২,২০২১
জিসিজি/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।