শনিবার (২২ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদীয় কনফারেন্স হলে এ সভার আয়োজন করা হয়।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ব গবেষণা খামারের মাঠে প্রকল্পের আওতায় লাগানো ফসলের বর্তমান অবস্থা পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ ও চীনা প্রতিনিধিরা।
চীনের চংকিং একাডেমি অব এগ্রিকালচার ও রাইস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক শিলাং ঝং-এর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জসিমউদ্দিন খান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশের চীনা দূতাবাসের ইকোনোমিক অ্যান্ড কমার্শিয়াল কাউন্সিলের লি ডং ঝাও, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক (রিসার্চ) মো. আনসার আলী, সিড সার্টিফিকেশন এজেন্সির পরিচালক মো. ইকবাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক মো. আবদুল কুদ্দুছ, প্রক্টর ড. এ কে এম জাকির হোসেন ও ন্যাশনাল অ্যাগ্রিকেয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কে এস এম মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।
২৩-২৪ শতাংশ অ্যামাইলোজযুক্ত হাইব্রিড ধানের জাত উদ্ভাবনের জন্য চীন ও বাংলাদেশ যৌথভাবে কাজ করছে যা বাংলাদেশের মানুষের খাদ্যাভ্যাসের জন্য উপযুক্ত হবে। দেশে স্বল্প সময়ের জলবায়ু সহিষ্ণু হাইব্রিড ধানের জাত শুরু করা প্রয়োজন যার মাধ্যমে এদেশের কৃষক লাভবান হবে বলে জানান বক্তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪২ ঘণ্টা, এপ্রিল ২২, ২০১৭
আরবি/