শনিবার (০৬ জানুয়ারি) বিকেল থেকে তিনঘণ্টা এ ভবনে তালা ঝুলিয়ে রাখা হয়।
তাদের পাঁচ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে- ক্রেডিট ফি ১১০টাকা থেকে কমিয়ে ৫০টাকা করা, পরিবহন ফি ৩০০টাকা থেকে ১০০টাকা করা, ৫০০টাকা টিউশন ফি হিসেবে নেওয়া হয় তা বাতিল করা এবং ল্যাব ফি ও সকল উন্নয়ন ফি বাতিল করা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, শনিবার দুপুর ১২টার দিকে শিক্ষার্থীদের ব্যানারে পাঁচদফা দাবি আদায়ে প্রক্টরকে স্মারকলিপি দেন একদল শিক্ষার্থী। এসময় বিকেল তিনটার মধ্যে তারা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানতে চান। পরে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না হওয়ায় বিকেল তিনটার দিকে প্রশাসনিক ভবনের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা।
ভর্তি সংক্রান্ত কাজে এসময় উপাচার্য, প্রক্টর, রেজিস্ট্রারসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা প্রায় সবাই এসময় প্রশাসনিক ভবনের বাইরে ছিলেন। তবে কয়েকজন শিক্ষকসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ভেতরে আটকা পরেন।
পরে উপাচার্য ড. মো. আলাউদ্দিন এসে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে তাদের দাবি নিয়ে আলোচনার উদ্যোগ নিলে সন্ধ্যা ৬টায় তারা তালা খুলে দেন।
প্রক্টর ড. মো সিরাজুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, শনিবার রাতেই আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আলোচনা হবে।
আন্দোলনকারীদের নেতা আশিকুর রহমান ওরফে শুভ বাংলানিউজকে জানান, সাধারণ শিক্ষার্থীরা দাবিগুলো নিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৮
টিএ