বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে ভর্তি মেলা শুরু হয়েছে। যা চলবে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামের ভর্তিতে ভর্তিচ্ছু মুক্তিযোদ্ধা, ছাত্রী, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও খেলোয়াড়রা সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ পর্যন্ত স্কলারশিপ পাচ্ছেন।
এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফলের ওপর ভিত্তি করেও পাওয়া যাচ্ছে বিশেষ ছাড়। করপোরেট ও গ্রুপভিত্তিক ভর্তি হলে রয়েছে অতিরিক্ত ওয়েভার।
প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজার শিক্ষার্থীদের টিকিয়ে রাখতে ভিন্নধারার এক প্রতিষ্ঠান গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
প্রতিবছর উচ্চশিক্ষা শেষে যতো সংখ্যক শিক্ষার্থী চাকরির প্রতিযোগিতায় নামছে, সে তুলনায় দেশে শূন্যপদের সংখ্যা অনেকটাই কম। আর এই বাস্তবতা শুরু হয় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন শেষে করেই।
ব্যক্তিগত দুর্বলতা ও সামাজিক পারিপার্শ্বিকতা কারণে এ সময় অনেক ক্ষেত্রেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। এসব সমস্যা দূর করতেই ভিন্নধারার উদ্যোগ নিয়েছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্প্রিং সেমিস্টারে ভর্তিচ্ছুদের সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ স্কলারশিপ দেওয়ার পাশাপাশি গ্রাজুয়েশন শেষে ইউএস-বাংলা গ্রুপের ১০টি প্রতিষ্ঠানে ইউএস -বাংলা এয়ারলাইনস, অ্যাসেট, হাইটেক, মিডিয়া, ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ইউএসবি এক্সপ্রেস, ফুড, লেদারসহ প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে অগ্রাধিকারভিত্তিতে চাকরির নিশ্চিয়তা দেওয়া হচ্ছে।
সেই সঙ্গে রয়েছে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের মাধ্যমে স্বনামধন্য সব প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপের সুযোগ-সুবিধা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির জানান, একবিংশ শতাব্দীতে ‘সমৃদ্ধ ও উন্নত আগামী’ গড়তে শুধু শিক্ষাগ্রহণই জরুরি নয়, বরং শিক্ষার মানোন্নয়ন ও আধুনিকায়নও গুরুত্বপূর্ণ। গ্রিন ইউনিভার্সিটি সেটাই করছে।
ইউএস-বাংলা গ্রুপের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকারভিত্তিতে চাকরি পাওয়ার বিষয়টিকে ‘বড় অর্জন’ বলেও মনে করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১১, ২০১৮
এএটি