তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মকে দেশের ইতিহাস জানাতে হবে। তারা যেন ইতিহাস জেনে গর্ববোধ করে।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে এনসিটিবি কার্যালয়ের প্রবেশ মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণের ম্যুরালচিত্রের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী।
গত ৩১ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চে ঐতিহাসিক ভাষণকে ‘প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে ঘোষণা করে ইউনেস্কো। এই স্বীকৃতিকে ধরে রাখতে এনসিটিবি তাদের কার্যালয়ের প্রবেশ মুখে এই ম্যুরালচিত্র স্থাপন করে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণই ছিল প্রকৃতপক্ষে দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে এ ঐতিহাসিক জনসভা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত এত বড় সমাবেশ এ দেশে আর হয়নি। শত নির্যাতন ও বঞ্চনার মধ্যেও বঙ্গবন্ধু আমাদের দিক-নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। কীভাবে দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে ৭ মার্চের ভাষণেই তিনি আমাদের সেই নির্দেশনা দিয়েছিলেন।
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিরন্তর চেষ্টায় এই বিরল স্বীকৃতি পাওয়া গেছে তা গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে দেওয়া রাষ্ট্রপতির ভাষণের ১৯তম প্যারায় উল্লেখ করা হয়েছে। এটাও আমাদের মন্ত্রণালয়ের জন্য গৌরবের।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন শিক্ষাসচিব সোহরাব হোসাইন ও এনসিটিবির চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা। উপস্থিত ছিলেন এনসিটিবির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৮
এমএইচ/এমজেএফ