শুক্রবার (৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত আবদুল হামিদ, সেলিম হল ও জিয়াউর রহমান হলে তল্লাশি চালানো হয়। তবে আটকদের সবাই জিয়াউর রহমান হলে অবস্থান করছিলেন।
নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহাদাত হোসেন বাংলানিউজকে জানান, রুয়েট কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে আমরা কয়েকটি হলে তল্লাশি চালিয়েছি। এসময় ৭ জন অনাবাসিক শিক্ষার্থী এবং ২ জন বহিরাগতকে আটক করা হয়েছে।
তিনি জানান, আটকদের থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে তাৎক্ষণিক সবার নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি ওসি।
বৃহস্পতিবার (৮ মার্চ) রাতে রুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি নিবিড় ও সম্পাদক তপু গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের হয়। পরে তা ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়ে। দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও হলে ভাঙচুর করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রলীগের অন্তত ৬ জন নেতাকর্মী আহত হন।
সংঘর্ষের পরপরই কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ রুয়েট ছাত্রলীগের কমিটি স্থগিত ঘোষণা করে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ০০২৮ ঘণ্টা, মার্চ ১০, ২০১৮
এএ