সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিসিএস শিক্ষা সমিতির সভাপতি অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খন্দকার। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির মহাসচিব শাহেদুল খবির চৌধুরী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, শিক্ষকদের নন ক্যাডার করে সরকারীকরণ করার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত সম্মতি দিয়েছেন। এক মাসের মধ্যে একটি বিধি জারি করা হবে। এই বিধিতে বেসরকারি শিক্ষকদের নন ক্যাডার করা হলেও পরবর্তীতে তাদের একটি ভিন্নধর্মী পরীক্ষার মাধ্যমে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত হওয়ার সুযোগ থাকবে। তবে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের মৌলিক বিধিমালার ব্যত্যয় ঘটিয়ে নিয়মিত, উম্মুক্ত ও প্রতিযোগিতামূলক বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ ও উত্তীর্ণ হওয়া ব্যতিরেকে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারভুক্ত করার চেষ্টা বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির মহাসচিব শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সরাসরি যোগদান করা ক্যাডার কর্মকর্তাদের অধিকার ও মর্যাদা সংকুচিত করার যে কোনো প্রচেষ্টাকে রোধ করতে শিক্ষা সমিতি বদ্ধপরিকর। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে কোনো বিধিবহির্ভূত ক্যাডারভুক্তি মেনে নেওয়া হবে না। সরকারের প্রস্তাবিত নন ক্যাডার বিধিমালা, ২০১৮-এর ক্যাডারভুক্তির ধারা বাতিলের দাবি জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির নেতাদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন-মাসুদা বেগম, সৈয়দ মইনুল হাসান, মো. কামাল উদ্দিন, শহীদুল ইসলাম, খান রফিকুল ইসলাম, সুকুমার দত্ত প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৪ ঘণ্টা, ২৯ জুলাই, ২০১৮
টিআর/আরআর