এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে ৬০.৮৫ শতাংশ, ‘বি’ ইউনিটে ৭১.০৩ শতাংশ এবং ‘সি’ ইউনিটে ৭০ শতাংশ। এ বছর মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ছিলো ২৭৬৩০ জন।
খুবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম আতিয়ার রহমান বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
শনিবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত ‘এ’ ইউনিটের অধীন বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুল এবং জীব বিজ্ঞান স্কুল, দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত ‘বি’ ইউনিটের অধীন কলা ও মানবিক স্কুল, সমাজ বিজ্ঞান স্কুল, আইন স্কুল, চারুকলা ইনস্টিটিউট এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (শুধুমাত্র চারুকলা ইনস্টিটিউটের জন্য ভর্তি পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে ২টা পর্যন্ত) এবং বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ‘সি’ ইউনিটের অধীন ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
পরীক্ষা চলাকালীন উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান পরীক্ষার হল পরিদর্শন করেন এবং পরে প্রধান গেটের বাইরে অপেক্ষমাণ অভিভাবকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
উপাচার্য অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা পরীক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে গত বছর থেকে একদিনেই ভর্তি পরীক্ষা নিচ্ছি। এতে ভোগান্তি লাঘব হয়েছে বলে মনে করি।
তিনি আরও বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে ঐতিহ্য রয়েছে, ভর্তি পরীক্ষার যে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ আমরা লালন করে আসছি, তা যেনো অব্যাহত থাকে, সে ব্যাপারে আমরা সবার সহযোগিতা চাই। এসময় সমাবেত অভিভাবকরা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠান ও সুশৃঙ্খলাপূর্ণ ব্যবস্থাপনার জন্য উপাচার্যকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান।
উপাচার্য অভিভাবকদের সারিতে গিয়ে হাত মিলিয়ে তাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস উপাচার্যের সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে উপাচার্য সুষ্ঠুভাবে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ায় পরীক্ষার কাজে সম্পৃক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলী, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সার্বিক সহযোগিতা দেওয়ার জন্য কুয়েট কর্তৃপক্ষ, জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, কেসিসি, বিদ্যুৎ বিভাগ, ইলেক্ট্রনিক, প্রিন্ট এবং অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিক, সংশ্লিষ্ট অন্যান্য ব্যক্তি, এলাকাবাসীসহ সব মহলকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৭, ২০১৮
এমআরএম/জেডএস