উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের একটি সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ের ২৪টি খাতা মূল্যায়ন করেন পরীক্ষক নান্দিনা কামালিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জুলফিকার আলী। পরে ওই খাতা নিরীক্ষক কর্ণসূতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামকে দেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৯ নভেম্বর) ঘটনাটি স্থানীয় প্রশাসন ও শিক্ষা অফিসের নজরে এলে ওই ২৪টি খাতা সিলগালা করা হয়।
শনিবার (১ ডিসেম্বর) এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা পিএসসি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোয়াজ্জেম হোসেন।
তিনি জানান, ২৪টি খাতার নম্বর কমবেশি ও কাটাকাটি করা হয়েছে। বিষয়টিতে আমাদের সন্দেহ হওয়ায় খাতাগুলো সিলগালা করা হয়েছে। এ ব্যাপারটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পিএসসি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এ ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। প্রমাণ মিললে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০১, ২০১৮
আরএ