প্রথম বছরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) এই প্রক্রিয়ায় নেতৃত্ব দেবে। পর্যায়ক্রমে জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতৃত্বে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।
গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়া আসা প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- ঢাকার শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, হাজী মোহম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) উপাচার্য ড. কামাল উদ্দিন আহাম্মদ বাংলানিউজকে বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কৃষি প্রধান আটটি বিশ্ববিদ্যালয় একই প্রশ্নে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা গত বছর থেকে বিভিন্ন সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) দফায় দফায় বৈঠক করেছি। শেষ পর্যন্ত গত সপ্তাহে আমরা একটি সমঝোতায় আসতে পেরেছি।
তিনি বলেন, এই আটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি সম্পর্কিত বিভাগগুলোর গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা নেওয়ার জন্য শিক্ষা মন্ত্রাণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের সঙ্গে আলোচনা চলছে।
ইউজিসির সদস্য ড. আখতার হোসাইন বলেন, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দেশের আটটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার একই প্রশ্নে একই সময়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের মতামতের ভিত্তিতে পরীক্ষার যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৩ ঘণ্টা, ১২ মে, ২০১৯
এইচএ/