বাকীরা হলেন- ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর, জিএস গোলাম রাব্বানী ও সদস্য তিলোত্তমা শিকদার।
ডাকসুর জিএস গোলাম রাব্বানী আনুষ্ঠানিকভাবে নাম মনোনয়নের কথা বললেও এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর।
বাংলানিউজকে তিনি বলেন, এ বিষয়ে কোনো ধরনের আলোচনা হয়নি।
নির্বাচিতদের বাইরে প্রতিনিধির বিষয়ে তিনি বলেন, ডাকসুতে ছাত্রলীগ থেকে যারা নির্বাচিত হযেছেন তারা এটিকে তাদের অঙ্গ সংগঠন হিসেবে মনে করেন। ডাকসু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি। ২৮ বছর পর নির্বাচন হয়েছে, এখানে বলা হয়েছে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি। যারা নির্বাচিত না তারা কীভাবে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হবে? এটা তো একটা নৈতিকতারও প্রশ্ন। যারা নির্বাচিতই না, একজন নির্বাচন করে শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেট পাননি তাদের সিনেট রাখা দুঃখজনক এবং এটা ছাত্রলীগের স্বেচ্ছাচারী সিদ্ধান্ত। প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে তারা এ ধরনের অপতৎপরতা চালাচ্ছে।
সিনেটের চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ডাকসু থেকে পাঁচ জনের নাম সুপারিশ করা হযেছে। তা গৃহীত হয়েছে। অনির্বাচিত সদস্য হওয়ার ক্ষেত্রে আইনি বাধা নেই। আগেও এরকম দৃষ্টান্ত ছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৬২৪ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০১৯
এসকেবি/এসএইচ