মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে এর ব্যাখ্যা দিয়ে কথা বলেন উপাচার্য।
তিনি বলেন, লোগো বুঝতে হলে, আর্ট বুঝতে হবে।
উপাচার্য বলেন, লোগোর লাল রঙ হচ্ছে উদীয়মান সূর্য। যা উদীয়মান শক্তিকে প্রকাশ করে। এছাড়া প্রথমে ‘ম’ ব্যবহার করা হয়নি। কারণ বর্তমানে বাংলা একাডেমির নতুন নিয়ম অনুযায়ী ‘১ম’ বা ‘১লা’ ব্যবহার করা হয় না। তাই লোগোতে ‘১ম’ ব্যবহার করা হয়নি। লোগোতে যে হেড (টুপি) ব্যবহার করা হয়েছে, তা বিশ্ববিদ্যালয়ের গৌরব প্রকাশ করে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সমাবর্তন লোগোর ডিজাইন আহবান করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রসাসন। এরপর ২০ সেপ্টেম্বর উপাচার্য নিজের ফেসবুক ওয়ালে একটি লোগো প্রকাশ করেন। যেটি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফেসবুক পেজ, গ্রুপসহ সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা আরও কিছু লোগোর উদাহারণ টেনে উপাচার্যের পছন্দের সমালোচনায় মেতে উঠেন। অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই লোগো পরিবর্তনের দাবি তুলেন। প্রয়োজনে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন কেউ কেউ।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৯
কেডি/টিএ