রোববার (২৯ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পৌনে ১২টা থেকে অবস্থান নিয়েছেন।
আন্দোলনকারীরা বলেন, দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম প্রহরী পদ সৃষ্টি করে প্রায় ৩৭ হাজার মানুষকে এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
‘আমাদের সমস্যা নিয়ে চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ২০১৭ সালে উচ্চ আদালতে একটি রিট পিটিশন দায়ের করি। ২০১৯ সালে পিটিশনের রায় ঘোষণা হয় এবং আদালত ২৪ ঘণ্টার পরিবর্তে ৮ ঘণ্টা কর্ম সময় নির্ধারণ করতে বলেন। ’
বাংলাদেশ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কর্মচারী কেন্দ্রীয় কল্যাণ সমিতির সভাপতি সাধন কান্ত বাড়ই বলেন, আদালতের রায়ের এক বছর পার হতে চলেছে এখনও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে কোনো কিছু জানানো হয়নি। তাই আমরা পাঁচ দফা দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছি। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
তাদের অন্য দাবিগুলো হলো- দপ্তরি কাম প্রহরীদের রাজস্বখাতে স্থানান্তর করা, আদালতের রায় বাস্তবায়ন করা, আইন অনুযায়ী কর্মঘণ্টা নির্ধারণ করা, বেতন বৈষম্য দূর করা ও নৈমিত্তিক ছুটির ব্যবস্থা করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রায় দেড় হাজারের বেশি দপ্তরি কাম প্রহরী অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৯, ২০১৯
ইএআর/এএ