রোববার (৫ জানুয়ারি) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রেজিস্ট্রার অফিসের এমফিল ও পিএইচডি শাখার ৩২৩ নম্বর কক্ষ থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে।
বিদেশ থেকে অর্জিত ডিগ্রির সমতা নিরূপণের পর ভর্তির আবেদন করতে হবে। পূর্ণাঙ্গ ও সঠিক তথ্য প্রদান না করলে ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। পিএইচডি. প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য প্রার্থীকে এমফিল পাস অথবা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চার বছর মেয়াদী স্নাতক সম্মান ও একবছর মেয়াদি মাস্টার্স ডিগ্রি অথবা তিন বছর মেয়াদি স্নাতক সম্মান ও ১ বছর মেয়াদি মাস্টার্স ডিগ্রির অধিকারী হতে হবে। প্রার্থীদের সব পরীক্ষায় কমপক্ষে ২য় বিভাগ/শ্রেণিসহ ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে।
সিজিপিএ নিয়মে মাধ্যমিক/সমমান থেকে স্নাতক/স্নাতকোত্তর পর্যন্ত সব পরীক্ষায় সিজিপিএ ৫-এর মধ্যে ৩.৫ অথবা সিজিপিএ ৪-এর মধ্যে ৩ থাকতে হবে। প্রার্থীদের স্নাতক পর্যায়ে কোনো স্বীকৃত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে দুই বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা কোনো স্বীকৃতমানের গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে দুই বছরের গবেষণা সংক্রান্ত কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে অথবা সরকারি-বেসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কমপক্ষে দুই বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
এছাড়া প্রার্থীদের স্বীকৃতমানের জার্নালে প্রকাশিত কমপক্ষে দুইটি গবেষণা প্রবন্ধ থাকতে হবে। কলা অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ক্ষেত্রে অন্তত একটি গবেষণা প্রকাশনা একক নামে হতে হবে।
দেশের কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক (সম্মান) এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি প্রোগ্রামে সরাসরি ভর্তি হতে পারবেন না। পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির আগে তাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমফিল প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমফিল ডিগ্রিধারীদের আবেদনপত্র সংগ্রহের আগে অর্জিত ডিগ্রির সমতা নিরূপণের জন্য সংশ্লিষ্ট কমিটির কাছে দরখাস্ত করতে হবে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্যের জন্য এমফিল-পিএইচডি শাখায় যোগাযোগ করা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০২ ঘণ্টা জানুয়ারি ০৫, ২০২০
এসকেবি/এএটি