বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে এ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।
এদিন কোনোপ্রকার খাওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী মো. আব্দুল আওয়াল মজুমদার বলেন, দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হলো।
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী ইসমাঈল হোসেন বলেন, দ্বিতীয় সমাবর্তনে আমরা দেখেছি গ্র্যাজুয়েটদের জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা ছিল। কিন্তু এ সমাবর্তনে কোন খাবারের ব্যবস্থা করেনি প্রশাসন। যা অত্যন্ত দৃষ্টিকটু বলে মনে হয়।
বাংলা বিভাগের আরেক গ্র্যাজুয়েট শরীফুল ইসলাম বলেন, সমাবর্তনে প্রশাসন কোন নাস্তার ব্যবস্থা করেনি। সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল টং দোকানগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়। তাছাড়া যেসব খাবারের দোকান বা ক্যাফেটেরিয়া খোলা ছিল তাতে খাবারের দাম ছিল অনেক বেশি। যা ছিল, তাতেও আত্মীয়-স্বজন নিয়ে গ্র্যাজুয়েটদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
শাবিপ্রবির তৃতীয় সমাবর্তনে মোট ছয় হাজার ৭৫০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। এদের মধ্যে স্নাতকে চার হাজার ৬১৭ জন, স্নাতকোত্তর এক হাজার ১২৭, পিএইচডি দু’জন, এমবিবিএস ৮৭৮, এমএস ও এমডি ডিগ্রিধারী ছয়জন এবং নার্সিংয়ে ১২০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৭২৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৯, ২০২০
এমকেআর