তিনি বলেছেন, এখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব নেই। অর্থাৎ কোয়ান্টিটি আছে।
শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দুপুরে যবিপ্রবির ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ এ কথা বলেন।
এর আগে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় দিবস পালন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্র, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পিঠা উৎসব, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল সড়কে আল্পনা অঙ্কন, কেক কাটাসহ নানা আয়োজন করা হয়।
শিক্ষাকে বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধের আহবান জানিয়ে অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘ইভনিং কোর্স বন্ধ করতে হবে। সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের নিজেদের স্বার্থের জন্য শিক্ষার্থীদের কষ্ট দিতে পারি না। এটা শিক্ষকদের ভূমিকা হতে পারে না। সমাজে শিক্ষকদের সঠিক ভূমিকা রাখতে হবে। তাহলে গুণগগমানের শিক্ষা ফিরে আসবে। আগের দিনের মতো শিক্ষকদের মান-মর্যাদা ফিরে আসবে। যেভাবে আমাদের শিক্ষকেরা সম্মান পেতেন, আমরা সেইভাবে সম্মান পাবো। এজন্য শিক্ষকদেরই অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন, যবিপ্রবির ট্রেজারার অধ্যাপক আব্দুল মজিদ, ডিনস কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. আনিছুর রহমান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. ইকবাল কবীর জাহিদ, রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী মো. আহসান হাবীব প্রমুখ।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ও মার্কেটিং বিভাগের ‘স্মার্ট ক্লাস রুম’ উদ্বোধন করেন ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ। একইসঙ্গে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জিনোম সেন্টার, হ্যাচারি অ্যান্ড ওয়েট ল্যাব, শেখ রাসেল জিমনেসিয়ামসহ বিভিন্ন গবেষণা ঘুরে দেখেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১২২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৫, ২০২০
ইউজি/টিএ